Elite Members Joel Ahmed Posted January 10, 2022 Author Elite Members Share Posted January 10, 2022 https://www.banglatribune.com/business/power-and-fuel/722128/সাগরে-তেল-গ্যাস-অনুসন্ধানে-ফেব্রুয়ারিতে-শুরু-হচ্ছে সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে ফেব্রুয়ারিতে শুরু হচ্ছে মাল্টিক্লায়েন্ট সার্ভে সঞ্চিতা সীতু ০৬ জানুয়ারি ২০২২, ২২:৩২ বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে মাল্টিক্লায়েন্ট সার্ভের কাজ শুরু হচ্ছে আগামী মাস অর্থাৎ ফেব্রুয়ারি থেকেই। উদ্যোগ গ্রহণের প্রায় পাঁচ বছর পর পেট্রোবাংলা এই আশার খবর শোনালো। জ্বালানি বিভাগে পাঠানো এক প্রতিবেদনে প্রতিষ্ঠানটি জানিয়েছে ফেব্রুয়ারিতে প্রথম ফেইজের কাজ শুরু করবে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। প্রথম ফেইজে ১৩ হাজার ৬০০ কিলেমিটার দ্বিতীয় মাত্রার ভূকম্পন জরিপ করা হবে। সূত্র বলছে, ২০১২ সালের ১৪ মার্চ মিয়ানমারের কাছ থেকে এক লাখ ১১ হাজার ৬৩১ বর্গকিলোমিটার এবং ২০১৪ সালের ৮ জুলাই ভারতের কাছ থেকে বাংলাদেশ পায় ১৯ হাজার ৪৬৭ বর্গকিলোমিটার। সব মিলিয়ে এক লাখ ৩১ হাজার ৯৮ কিলোমিটারের বিশাল সমুদ্র এলাকায় তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের সুযোগ সৃষ্টি হয়। যা বাংলাদেশের মোট ভূখণ্ডের কাছাকাছি। কিন্তু প্রতিবেশী দেশগুলো যখন সাগরে তেল গ্যাস অনুসন্ধান করছে তখন আমরা কেবল ঢেউ গুনে দিন পার করছি। ফলে সমুদ্র বিজয় হলেও এখনও এখানে কী পরিমাণ তেল-গ্যাসের মজুত রয়েছে সে বিষয়ে কোনও ধারণা নেই কারও কাছে। বলা হয়ে থাকে সাগরে অনেক তেল এবং গ্যাসের মজুত রয়েছে। কিন্তু অনুমাননির্ভর এই বক্তব্যের সপক্ষে পেট্রোবাংলার কোনও দালিলিক প্রমাণ নেই। সঙ্গত কারণে বঙ্গোপসাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে দরপত্র ডাকলে তাতে সাড়া যথেষ্ট সাড়া মেলে না। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সাগরে একটি দ্বিতীয় মাত্রার জরিপ থাকলেও তেল-গ্যাসের মজুত সম্পর্কে একটি ধারণা পাওয়া যেত। আর এতে বহুজাতিক কোম্পানিগুলো আগ্রহী হতো। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে উদ্যোগ নেওয়ার পরও নানা জটিলতার কারণে আটকে ছিল মাল্টি ক্লায়েন্ট সার্ভে। পেট্রোবাংলার তরফ থেকে জ্বালানি বিভাগকে জানানো হয়েছে, আগামী মাস থেকে সার্ভের কাজ শুরু করবে টিজিএস এবং স্লামবার্জার সমন্বয়ে গঠিত যৌথ কোম্পানি। জানা গেছে, ২০১৫ এবং ২০১৬ সালে মাল্টিক্লায়েন্ট সার্ভের জন্য দুদফা দরপত্র আহ্বান করা হয়। কিন্তু দুবারই অনুসন্ধান কোম্পানি স্লামবার্জার সর্বনিম্ন দরদাতা হয়। কিন্তু নির্দিষ্ট কারও পছন্দের কোম্পানি সর্বনিম্ন দরদাতা হতে না পারাতে সাগরে তেল-গ্যাস অনুসন্ধান জরিপ কাজ শুরু করা সম্ভব হয়নি বলে অভিযোগ রয়েছে। মাল্টি ক্লায়েন্ট সার্ভে কী এবং কেন? প্রাপ্ত তথ্য বিভিন্ন কোম্পানির ব্যবহারের সুযোগ রেখে যে জরিপ পরিচালনা করা হয় তাই মাল্টি ক্লায়েন্ট সার্ভে। এখানেও স্লামবার্জার জরিপ করলে তা বিভিন্ন কোম্পানি ব্যবহার করতে পারবে। তবে এই তথ্যগুলো বহুজাতিক কোম্পানিকে কিনে নিতে হবে। এক্ষেত্রে দুভাবেই জরিপটি পরিচালনা করা যায়। চাইলে সরকার নিজস্ব বিনিয়োগের মাধ্যমে এ ধরনের জরিপ পরিচালনা করতে পারে। আবার নির্দিষ্ট কোম্পানি টাকা দিয়ে জরিপটি করতে পারে। জরিপে পাওয়া ফলাফল বিক্রি করে তারা নিজেরে ব্যয় তুলে নিতে পারে। কেন এই জরিপ করা খুব গুরুত্বপূর্ণ সে সম্পর্কে একজন কর্মকর্তা বলেন, যদি দ্বিতীয় মাত্রার জরিপ থাকে তাহলে বহুজাতিক যে কোম্পানি এখানে কাজ করতে আসবে তারা এক ধাপ এগিয়ে থাকবে। শুধু মাত্র তারা এসে ওয়েল লোকেসন নির্দিষ্ট করে কাজ করতে পারে। পরে গ্যাস পেলে তৃতীয় মাত্রার জরিপ করে আরো নির্দিষ্ট তথ্য পাওয়া যেতে পারে। Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted January 17, 2022 Author Elite Members Share Posted January 17, 2022 https://thefinancialexpress.com.bd/national/gazprom-rallying-rigs-to-drill-three-onshore-wells-1642302533 Gazprom rallying rigs to drill three onshore wells M AZIZUR RAHMAN | Published: January 16, 2022 09:08:54 | Updated: January 16, 2022 16:50:49 The Russian oil-gas exploration company Gazprom starts mobilising rigs and equipment to do the drilling of three onshore gas wells in gas-rich Bhola island. It has already taken over the sites to primarily drill Tabgi-01 onshore well within months. The next two-Bhola North-02 and Illisha-01-will be rigged in phases. Bangladesh Petroleum Exploration and Production Company Ltd (BAPEX) managing director Mohammad Ali said this to the FE on Saturday. He says overseas engineers and technicians are flying in to initiate the drilling to help boost the country's overall natural gas output from local fields. It will be a sigh of relief for the government as the latter is trying hard to source gas by importing expensive liquefied natural gas (LNG) to meet the mounting demand, adds the BAPEX top brass. LNG price in the international spot market is now hovering an estimated $51 per million British thermal unit (MMBTU). The import cost of LNG from long-term suppliers, however, is close to $11.5 per MMBTU. Natural gas production cost from Gazprom's wells will be around $4.0 per MMBTU, according to sources. The Russian state entity obtained the contract to drill three wells at a total cost of $77.18 million (Tk 6.48 billion). The drilling cost of these wells is around 56 per cent higher than Gazprom's previous average cost of drilling onshore gas fields worth $16.48 per well. The BAPEX discovered Bhola gas field several years back where the three onshore wells are located. Gazprom was given the drilling job under the Speedy Supply of Power and Energy (Special Provision) (Amendment) Act-2010. The law has a provision of immunity to those involved with a quick fix. Gazprom has drilled a total of 17 onshore wells at different parts across the country since 2012. Separately, Gazprom and Petrobangla, the parent company of BAPEX, inked a memorandum of understanding in January 2020 for strategic cooperation. Energy experts term Gazprom's drilling cost 'exorbitant', 'unjustified' and 'unrealistic' given the current context of the coronavirus pandemic when international oil companies do not have much exploration work in hand. According to market insiders, rental fees of rig, an important equipment of hydrocarbon exploration, also fell drastically overseas as most of the rigs are idle globally due to inadequate exploratory jobs. When contacted, Consumers' Association of Bangladesh energy adviser Prof M Shamsul Alam termed the contract with Gazprom a 'massive theft'. He accuses a vested quarter of pocketing huge money discounting the country's interests, saying that it will raise the overall cost and also slow down the growth of industrialisation. "We are an ill-fated nation," Prof Alam lamented. Badrul Imam, a geology professor at Dhaka University, says this will also undermine the BAPEX. He suggests that the BAPEX be given the drilling job in Bhola, which is considered another gas hub of the country after north-eastern Sylhet region. The BAPEX discovered gas at Shahbazpur in Bhola, thus opening up the potential of the prospective gas hub, mentioned Prof Imam. He uttered that well drilling by Gazprom in Bangladesh has a bad track record. Its drilling was faulty in some wells, which were later developed by the BAPEX, he said. [email protected] Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted May 5, 2022 Author Elite Members Share Posted May 5, 2022 https://www.tbsnews.net/bangladesh/energy/bapex-finds-new-gas-reserves-sylhet-410154 TBS Report 27 April, 2022, 09:25 am Last modified: 27 April, 2022, 02:48 pm Bapex finds new gas reserves in Sylhet A new gas reserve has been found in an abandoned well at the Kailash Tila Gas Field in Sylhet. The state-run energy exploration company, Bangladesh Petroleum Exploration and Production Company Ltd (Bapex), made the discovery in Well No 7 recently. Bapex is expecting to yield some 15 million cubic feet of gas every day from the new layer. Gas is being extracted from the well for the last two days on an experimental basis at a pressure of 2,700PSI, a Bapex official, seeking anonymity, confirmed to The Business Standard. He said that Bapex is hopeful to start commercial production from the well very soon as it still has all the infrastructure from the previous expedition. It has been learned that Well No 7 of the Kailash Tila Gas Field was declared abandoned in 2017. There are total seven wells in the gas field in Sylhet. Around 29 million cubic feet of gas is being produced from the currently operational (two) wells. Gas was found in the Kailash Tila Gas Field in 1962. However, production started in 1983. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted June 15, 2022 Author Elite Members Share Posted June 15, 2022 https://thefinancialexpress.com.bd/trade/bangora-gas-field-output-on-the-wane-halves-in-seven-years-1655089117 Bangora gas field output on the wane, halves in seven years M AZIZUR RAHMAN | Published: June 13, 2022 08:58:38 | Updated: June 13, 2022 18:07:54 Natural gas production from onshore Bangora gas field, operated by Singapore-based upstream oil and gas company KrisEnergy Ltd, is depleting fast with the output having less than halved to around 52 million cubic feet per day (mmcfd) over the past seven years. The falling output is aggravating the overall gas crisis and forcing the authorities concerned to import an increased quantity of expensive liquefied natural gas (LNG) to make up for the shortage. KrisEnergy is one of the two operational international oil companies (IOCs) that are currently producing natural gas in Bangladesh under production sharing contracts (PSCs) with state-run Petrobangla and the government. Bangora gas field, located around 50 kilometers east of Dhaka under block-9, used to produce as much as 110 mmcfd of gas during March 2015 and since then its output is on the decline by around 10 mmcfd every year, said a senior Petrobangla official. The field will be totally dry if the current downtrend of gas production continues for over the next five to six years, said officials. They said inadequate exploration and lack of necessary investment in Bangora gas field are the main causes of the sharp decline in output from the field, they said. Bangora gas field has currently five producing wells having the total production capacity of 103 mmcfd, which is around 1.70 per cent of the country's overall natural gas output of around 2,368 mmcfd, as on June 12, 2022, according to Petrobangla statistics. The other operational IOC, Chevron Bangladesh, is producing around 1450 mmcfd of gas, which accounts for around 47 per cent of the country's overall natural gas output. Bangora gas field initiated natural gas production in 2006. Sources said the field witnessed less than expected investment due to a row over payment. The company allegedly did not pay an income tax of around US$36.8 million to the National Board of Revenue (NBR). KrisEnergy's partnership with 'controversial' Niko Resources for Bangora gas field is also a bottleneck. KrisEnergy became the operator of block-9 after purchasing a 30 per cent working interest in the onshore Bangora gas field from UK-based Tullow Oil at US$ 42.35 million in 2013. The other partners of the block-9 are Niko Exploration (Block 9) Ltd with a 60 per cent working interest and Bangladesh Petroleum Exploration and Production Company Ltd (Bapex) with 10 per cent stake. Niko Resources was in talks with Kuwait Foreign Petroleum Exploration Company (Kufpec) to sell its 60 per cent stake in Block 9 several years back, which did not see any headway as Petrobangla tagged that Kufpec should have to take the liability of compensation for the two consecutive gas field blowouts in Chhatak gas field back in 2005, which is now pending with an international court for settlement. The blowouts took place when Niko Resources was drilling an exploratory well in the Chhatak gas field 18 years back. The row over payment of $36.8 million is now pending with International Centre for Settlement of Investment Disputes (ICSID) as KrisEnergy brought the case to ICSID, refusing to pay taxes on its income from producing gas during fiscal years 2008-09 to 2012-13. Bangladesh appointed US-based law firm Foley Hoag LLP to fight for the country in the ICSID. Separately, ICSID is also set to pronounce verdict over the issues of compensation out of two gas field blowouts in Chhatak gas field. [email protected] Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted June 18, 2022 Author Elite Members Share Posted June 18, 2022 https://thefinancialexpress.com.bd/national/country/oil-like-substance-found-underground-at-construction-site-1655447714 Oil-like substance found underground at construction site OUR CORRESPONDENT, NETRAKONA | Published: June 17, 2022 12:32:25 | Updated: June 17, 2022 17:13:14 A flammable liquid suspected to be oil has been found underground at a construction site in Netrakona, creating a stir among local people. Construction workers unearthed it while placing an electric pole into a pit dug for piling for the construction of a multistoried building in the Kachari junction area under the district’s Durgapur municipality around noon on Thursday. Iron pipes are laid along with electric poles for piling, for the construction of multistoried buildings, according to construction workers. As part of this, one mechanic Shafiqul Islam was placing an electric pole into a pit dug for laying an iron pipe alongside the pole on Thursday noon, when a flammable liquid came out, they said. The flammable liquid came out just as the pole was placed five feet deep, according to the construction workers. Being curious, they tried whether the liquid substance looking like thick black diesel burns and surprisingly found that it burns, they added. As soon as the news spread, local people started collecting it – believing that it is some kind of oil – in plastic buckets, mugs and pitchers. A local filling station employee, Nuruzzaman said it is some kind of fuel oil which is a bit thicker than diesel. “Maybe it will be what it is before refining diesel,” he said, meaning that it is some kind of crude oil. Durgapur Upazila Nirbahi Officer Mohammad Rajib-ul-Ahsan said police and fire service personnel have been rushed to the scene. “If any oil is really found there, it is a state resource and necessary action will be taken by contacting the higher authorities,” he said. [email protected] Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted July 4, 2022 Author Elite Members Share Posted July 4, 2022 https://www.tbsnews.net/bangladesh/energy/berc-orders-petrobangla-return-tk12227cr-esf-and-gdf-funds-450502 UNB 30 June, 2022, 06:55 pm Last modified: 30 June, 2022, 07:01 pm BERC orders Petrobangla to return Tk12,227cr to ESF and GDF funds The regulator announced the verdict on 27 June Bangladesh Energy Regulatory Commission has directed state-owned Petrobangla to return Tk12,227.44 crore to its two original funds – the Energy Security fund (ESF) and the Gas Development Fund (GDF). The energy regulator's latest directive which came as the BERC Order No-2022/7, in detail, was released on 27 June and uploaded on its website on the same day. However, BERC gave its brief order on 4 June raising gas prices by average 23% at retail consumer level. As per the BERC Verdict, the Petrobangla has to now return Tk9,227.44 crore to ESF Fund and Tk3,000 crore with interest to the GDF fund which the organisation had taken away and used for different purposes. The verdict did not dictate a specific date for the Petrobangla as to when it has to return the funds. The order came as a follow-up of the public hearing on gas prices held on 21 March in the city's BIAM Auditorium where different consumer right groups, including Consumers Association of Bangladesh (CAB) termed the ESF and GDF fund as consumers' money which they paid in addition to their bills for gas field development and security purposes. But the Petrobangla used some of the funds for different other purposes while deposited to the government exchequer as per a finance ministry order. The CAB and other right groups pleaded with the BERC to return the amount to the original funds and ensure its use only for gas field development and the gas sector's security purpose through a transparent way which will be monitored by consumers representatives. CAB Vice President M Shamsul Alam welcomed the verdict and said that now an obligation has been created on the part of the Petrobangla to return the fund. He said if Petrobangla does not abide by the BERC order, the regulator can punish or fine the responsible officials of Petrobangla for violating the verdict He said if the Petrobangla fails to fulfill its legal obligation, the CAB will move the court to force the organisation to implement the order. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted July 4, 2022 Author Elite Members Share Posted July 4, 2022 জ্বালানি স্বনির্ভরতা অর্জনের লক্ষ্যে দেশীয় জ্বালানি অনুসন্ধান, নতুন নতুন গ্যাস ক্ষেত্র আবিস্কার, বিদ্যমান গ্যাসকূপগুলোতে ডিপ ড্রিলিং এর মাধ্যমে অনুসন্ধান কার্যক্রম চলমান রয়েছে।আমাদের রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাপেক্স -এর শ্রীকাইল নর্থ#১এ অনুসন্ধান কূপে বিজয়-১২ রিগ দিয়ে কূপ খননের কাজ-শুরু হয়েছে আজ দুপুরে।আমরা আশা করি, খুব শিগগিরই গ্যাস নিয়ে দেশবাসীকে সু-খবর দিতে পারবে জ্বালানি বিভাগ।#bapex#বাপেক্স https://www.facebook.com/MPEMR/videos/350774193688124/ Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted July 5, 2022 Author Elite Members Share Posted July 5, 2022 https://www.tbsnews.net/bangladesh/energy/sylhet-gas-well-lies-idle-govt-buys-costly-lng-453242 05 July, 2022, 01:30 pm Last modified: 05 July, 2022, 01:56 pm Sylhet gas well lies idle as govt buys costly LNG The Rashidpur Gas Field authorities in Sylhet are going ahead with setting a 17km new supply line for its well no 9, while Petrobangla and energy division officials think only a 3km line would be enough to supply gas from the well. The state-run company's alleged craving for the new project has led to no production from the well for years, causing the government to spend an extra amount on purchase of liquefied natural gas (LNG) from the spot market. Around 10 million cubic feet per day (mmcfd) could be produced from the well but the government has to spend Tk3 crore daily and Tk90 crore monthly to buy the amount from the spot market. However, the field operator – Sylhet Gas Fields Limited – has stayed away from reducing the government expenditure amid a period of crisis. Instead, the company has tended toward an increase in government expenditure as it has opted for a new gas pipeline despite the fact that a pipeline already exists. Sources at Petrobangla and the Energy and Mineral Resources Division have alleged that the Sylhet Gas Fields authorities are rather keen on taking up a new gas pipeline project which will allow it to handle a sizable fund. "The gas field already has a pipeline to supply its products to the national gas grid. Sylhet Gas Fields can evacuate the gas by installing an additional 3km line, which would be linked to the existing one. Instead of doing so, the company is now marching ahead with a 17km fresh pipeline project," said one of the sources, wishing to remain anonymous. Md Mijanur Rahman, managing director of Sylhet Gas Fields Limited, has, however, refuted such claims. "The existing pipeline dates back 22 years and has been abandoned due to corrosion by sand and water. It is not possible to supply gas from the Rashidpur-9 well through the existing pipeline," he said. "We have already had the pipeline checked by a third party, which found it unfit for further gas supply," added the managing director. Petrobangla – Bangladesh Oil, Gas and Mineral Corporation – says that the Rashidpur-9 well was drilled in 2017 but has been left unproductive since then. Meanwhile, apart from long-term contracts, the government has been importing expensive LNG from the spot market to meet the growing gas demand at home amid dwindling production in the local gas fields. Currently, spot LNG price is $38 per mmBtu. The price for the same quantity of local gas is around $2. Every month, the government spends around Tk90 crore on importing 10mmcf gas from the spot market. But production of a similar quantity of gas has remained idle on the issue of the Sylhet Gas Fields' demand for a new pipeline project. Despite revocation from Petrobangla, the field operator introduced a project to set up a 6-inch 17km high-pressure gas gathering pipeline from Rashidpur-9 to Rashidpur Gas Process Plant. Currently, the contractor appointment process for the project is underway. To this end, Sylhet Gas Fields floated tenders on 24 March and the bid submission ended on 27 April. The tender process is currently at the evaluation stage, said Md Mijanur Rahman. Talking about gas supply, he said that supply of gas from this well will begin by March 2023. At present, the Rashidpur Gas Field has five wells in production, producing 43.8mmcf gas per day while the country's total gas production is 2,305.4mmcf from local fields. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted July 5, 2022 Author Elite Members Share Posted July 5, 2022 https://www.tbsnews.net/bangladesh/energy/halved-distribution-charge-hurt-profits-titas-gas-453710 Mahfuz Ullah Babu 05 July, 2022, 10:50 pm Last modified: 05 July, 2022, 10:57 pm Halved distribution charge to hurt profits of Titas Gas https://www.tbsnews.net/sites/default/files/styles/big_3/public/images/2022/07/05/titas-gas-in-a-declining-margin.png?itok=Z0T3jS8n×tamp=1657040226 Another spell of regulatory adversity is here to hurt the profits of Titas Gas Transmission and Distribution Company. The Bangladesh Energy Regulatory Commission (BERC) has recently reduced the charge Titas enjoys against distributing per cubic metre gas to its clients to Tk0.13 from Tk0.25, ignoring the company's plea for raising the rate near to the previous weighted average level of Tk0.55 per cubic metre. On the other hand, the charge against the bulk gas transmission Titas and other companies make through their wider pipelines has been increased to Tk0.4778 per cubic metre from the previous rate of Tk0.4235 the BERC set in mid-2019. Analysts say the increased transmission charge would barely benefit Titas as its transmission business is virtually nothing compared to its distribution business right now. The almost halved distribution charge would eat up a significant portion of Titas' gross and net profits away. According to the company's FY21 financial statement, 96.2% of its gross revenue came from gas sales, while transmission made 0.11% of the gross revenue and 3.69% revenue came from other operational activities. Despite a lack of clear reporting of how much the company earned from distribution charges, it is apparent that the narrow distribution margin of Tk0.25 per cubic metre made a significant portion of its FY21 gross profits amounting to Tk678 crore. Titas Managing Director Md Haronur Rashid Mullah did not respond to phone calls or SMS for a comment. However, one of the company's senior officials told The Business Standard that this is a fresh blow to Titas as its profitability is in decline only because of the gradually narrowing distribution margin. Once, the company used to earn a weighted average of Tk0.55 per cubic metre gas distribution to various types of clients and the BERC kept lowering it, depriving the publicly traded state-owned energy company of a decent margin which is essential for its financial strength and shareholders' interest. Titas entered the stock market in 2008 and investors warmly welcomed it paying good prices against each share. A protected market, fixed profit margin and decent cash dividends each year made Titas lucrative to foreign investors too. But in the middle of the last decade, the BERC began lowering the approved charges for Titas which analysts and experts barely found justified. Foreign shareholders immediately responded through selling off Titas shares in the bourses of Dhaka and Chattogram and their confidence on listed state-owned enterprises is yet to restore. Titas Gas stock closed at Tk43.9 on Tuesday in the Dhaka Stock Exchange, which bottomed at below Tk30 in early 2020 and once peaked at over Tk127 in 2010. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted July 27, 2022 Author Elite Members Share Posted July 27, 2022 https://www.tbsnews.net/economy/industry/indian-firm-dmt-consulting-gauge-iron-ore-hakimpur-mine-464986 TBS Report 25 July, 2022, 10:00 pm Last modified: 25 July, 2022, 10:09 pm Indian firm DMT Consulting to gauge iron ore of Hakimpur mine The government-owned Barapukuria Coal Mining Company, also known as BCMCL, inked a deal on Monday with Indian firm DMT Consulting Limited, to assess iron ore at a recently discovered mine in Alihat of Dinajpur's Hakimpur. BCMCL Company Secretary Umme Tajmeri Selina Akhter, and DMT Consulting Managing Director Vassilis Roubos, signed the agreement on behalf of their respective organisations at the Petrobangla office in the capital, said a press release. Petrobangla Chairman Nazmul Ahsan presided over the event. Under the agreement, "Preliminary Study for Development of Alihat Iron Ore Deposit at Hakimpur, Dinajpur", DMT Consulting will conduct a study in a 6 square kilometer area. "If enough iron ore reserves are found in the mine, a detailed feasibility study will be conducted later," the release reads. The Geological Survey of Bangladesh discovered the iron ore rich mine in 2019. Initially, it was assumed there might be about 625 million tonnes of iron ore there. The government has assigned BCMCL to conduct a feasibility study there. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 10, 2022 Author Elite Members Share Posted August 10, 2022 https://www.tbsnews.net/bangladesh/energy/bpc-incurs-loss-tk5910-crore-fy22-474882 TBS Report 10 August, 2022, 07:20 pm Last modified: 10 August, 2022, 08:59 pm BPC says it cannot bear losses anymore the state-owned company incurred Tk5,910.69 cr loss in FY22 The Bangladesh Petroleum Corporation has said it cannot bear more losses as the state-owned company incurred a loss of Tk5,910.69 crores in the 2021-22 fiscal year alone. "Almost all the fixed deposits have to be encashed to meet the import expenses," said BPC Chairman ABM Azad at a press conference at BPC office Wednesday (10 August) He also presented year-wise data on the BPC's earnings and expenditure. The company had been in profit from FY2014-15 to FY2020-21 but the fuel prices increase in the global market pushed the BPC toward losses. Between FY2014-15 and FY2020-21, BPC made a profit of Tk42,992.51 crores and spent Tk20,188.71 in expenses. Despite having a reserve of Tk22,803.80 crores, the global fuel price hike pushed the company into losses, according to data provided by BPC. The petroleum company incurred a loss of Tk53,005.16 between FY1999-2000 and FY2013-14 due to disparity in the import prices and selling prices. BPC usually keeps a reserve equivalent to fuel supply for two months. However, while trying to ensure a continuous supply of fuel despite the price hike the company had to dig into their reserves as well. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 10, 2022 Author Elite Members Share Posted August 10, 2022 https://www.dhakatribune.com/bangladesh/2022/08/10/fuel-price-hike-to-help-bpc-make-a-profit-of-205c-per-month Fuel price hike to help BPC make a profit of 205C per month The BPC is making a profit of Tk25 per litre in octane, and about Tk20 in petrol, says the chairman UNB August 10, 2022 8:38 PM After the latest fuel price hike Bangladesh Petroleum Corporation (BPC) will make a profit of Tk205 crore per month if dollar price continues with the rate of the month of July. But if the dollar rate goes higher, BPC will incur a loss of Tk47 crore per month. The estimate was disclosed by BPC chairman ABM Azad at a press briefing at the organization’s Dhaka office on Wednesday. “We have calculated that after the rise in prices, BPC will have an estimated profit of Tk205 crore per month if dollar price is not raised compared with the price of July”, he told reporters. He noted that currently BPC’s overall loss is Tk6 per litre. But it is making a profit of Tk25 per litre in octane, and about Tk20 in petrol. On the other hand, he said, the BPC is paying a tax of Tk20.70 per litre in diesel import and Tk23.5 per litre octane import. He also informed that the BPC has a 30 days' consumption equivalent stock of diesel (294,319 metric tons), 19 days stock of octane (22,827 metric tons), 18 days stock of petrol (19,174 mt) and jet fuel of 32 days (35,780 mt). The government hiked the price of fuel oil by a big margin with effect from August 6. According to the release, diesel price has been increased by Tk34 to Tk114 per litre while octane price hiked by Tk46 to Tk135 and petrol by Tk44 to Tk130. Earlier, in November last year, the government increased the price of diesel and kerosene by Tk15 to Tk80 per litre. As a result, the bus fare was disproportionately increased by around 27% and the launch fare by 35%. The BPC made the recent upward adjustment in the fuel prices when the downward trend continues at the international market. A document provided by the Centre for Policy Dialogue shows that the price of Brent crude has declined to $93.9 per barrel on August 8 from $100 per barrel on August 1. The BPC chairman said that it has cash plus deposits of Tk19,000 crore which is equivalent to pay import bills for two months consumption of fuel. He also claimed that misleading information is being spread by different quarters about BPC’s deposits and profits and also disagreed with the report that it had made a profit of Tk48,000 crore in seven years from 2014-15 to 2020-21 fiscal years. He said BPC had made a profit of about Tk42,000 in those years, but half of the profits had to be spent to import at higher prices from the international market. Responding to a question, he said The BPC made its calculation on the basis of fuel price of July at the international market for which the current downward trend of price of global market was not considered in the price adjustment. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 11, 2022 Author Elite Members Share Posted August 11, 2022 https://bonikbarta.net/home/news_description/306617/ সম্ভাব্য বিপুল পরিমাণ অনাবিষ্কৃত গ্যাসের যথাযথ অনুসন্ধান হয়নি আবু তাহের জুলাই ১৭, ২০২২ https://bonikbarta.net/uploads/news_image/news_306617_1.jpeg?t=1660236504 দেশে গ্যাসের মজুদ নিয়ে ২০১০ সালে একটি সমীক্ষা চালায় মার্কিন প্রতিষ্ঠান গুস্তাভসন অ্যাসোসিয়েটস। তাদের পর্যবেক্ষণে উঠে আসে, গ্যাস পাওয়ার সম্ভাবনা ৯০ শতাংশ, দেশে এমন অনাবিষ্কৃত গ্যাসক্ষেত্রগুলোয় গ্যাস সম্পদের সম্ভাব্য মজুদের পরিমাণ ৩৮ টিসিএফের কিছু বেশি। ৫০ শতাংশ সম্ভাবনার গ্যাসক্ষেত্রগুলোয় সম্ভাব্য মজুদ প্রায় ৬৩ দশমিক ১৯ টিসিএফ। ওই সমীক্ষার পর সময় পেরিয়েছে এক দশকেরও বেশি। এখন পর্যন্ত গ্যাসের সম্ভাব্য মজুদের এসব ক্ষেত্রে অনুসন্ধান কার্যক্রম এগিয়ে নেয়ার যথাযথ উদ্যোগ নেয়া হয়নি। জ্বালানি বিভাগের অধীন হাইড্রোকার্বন ইউনিট (এইচসিইউ) ও নরওয়েজিয়ান পেট্রোলিয়াম ডিরেক্টরেট (এনপিডি) যৌথভাবে এ সমীক্ষার জন্য গুস্তাভসন অ্যাসোসিয়েটসকে নিয়োগ দিয়েছিল। অনুসন্ধানে পাওয়া এসব তথ্য ২০১১ সালে সরকারের কাছে উপস্থাপন করা হয়। তবে সরকার এ তথ্য গ্রহণ করেনি। আবার পেট্রোবাংলার নিজের হাতে তহবিল থাকলেও অনুসন্ধানের মাধ্যমে বাংলাদেশে গ্যাসের মজুদ সম্ভাব্যতা নিয়ে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য বের করে আনায় কোনো বিনিয়োগ করেনি। এমনকি গ্যাসকে কেন্দ্র করে দেশের বিদ্যুৎ খাতের মহাপরিকল্পনা সাজানো হলেও স্থানীয় উৎস থেকে উত্তোলন ও সরবরাহ বাড়ানোর বিষয়টি উপেক্ষিতই থেকে যায়। প্রাধান্য পায় আমদানিনির্ভরতা। এ আমদানিনির্ভরতাই এখন দেশের বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতকে নাজুক অবস্থানে টেনে এনেছে বলে বিশেষজ্ঞদের পর্যবেক্ষণে উঠে এসেছে। কোনো গ্যাসক্ষেত্রে গ্যাস সম্পদ মজুদের ৯০ শতাংশ সম্ভাব্যতা নিশ্চিত হওয়ার পরই সেখানে গ্যাসকূপ খননের উদ্যোগ নেয়া যায় বলে জানিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। বিদেশী কোম্পানিগুলোও এসব এলাকায় গ্যাস অনুসন্ধানে আগ্রহী হয়। যদিও সম্ভাব্য এসব গ্যাসক্ষেত্রে এমন কোনো উদ্যোগ পরে দেখা যায়নি। আবার আর্থিক সক্ষমতা থাকলেও পেট্রোবাংলার সাবসিডিয়ারি ও রাষ্ট্রীয় জ্বালানি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানকারী কোম্পানি বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রডাকশন কোম্পানিকেও (বাপেক্স) ৫০ ও ৯০ শতাংশ সম্ভাবনার গ্যাসক্ষেত্রগুলোয় অনুসন্ধানে নামানো হয়নি। যদিও এজন্য গড়ে তোলা গ্যাস উন্নয়ন তহবিলের (জিডিএফ) বিপুল পরিমাণ অর্থ অলস পড়ে থেকেছে বছরের পর বছর। জ্বালানি বিভাগের অধীন হাইড্রোকার্বন ইউনিটে দীর্ঘ সময় ধরে কাজ করা এক সাবেক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এখন অবসরে আছেন। নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বণিক বার্তাকে তিনি বলেন, গ্যাস অনুসন্ধান নিয়ে বিভিন্ন সময়ে নানা জরিপ ও মূল্যায়ন প্রতিবেদন প্রকাশ হয়েছে। রাজনৈতিক নানা সিদ্ধান্ত সেগুলোর ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলেছে। সংশ্লিষ্ট দপ্তরগুলোও এসব জরিপ ও মূল্যায়ন প্রতিবেদন নিয়ে এক ধরনের দ্বিধা-দ্বন্দ্বের ভেতরে ছিল। কারণ এসব তথ্য-উপাত্ত ধরে দেশের গ্যাস খাতে বিদেশী কোম্পানির হস্তক্ষেপ বাড়লে জ্বালানি খাত বিদেশী কোম্পানির হস্তগত হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। এমনকি ভূতাত্ত্বিক জরিপ বিভাগের কর্মকর্তাদেরও অনেক সময় এসব তথ্য-উপাত্তের বিষয়ে জানার সুযোগ ছিল না। বিশেষজ্ঞরা বলছেন, সম্ভাবনাময় এসব গ্যাস মজুদ অনুসন্ধানে যথাযথ বিনিয়োগ ও উদ্যোগ নেয়া হলে জ্বালানি খাতের বর্তমান সংকট মোকাবেলা অনেকটাই সহজ হয়ে আসত। একই সঙ্গে আমদানিনির্ভরতা কমে বিদ্যুৎ ও জ্বালানি খাতে ভর্তুকি চাপও অনেকটাই কমে আসত। জ্বালানি বিভাগের তথ্য অনুযায়ী, গত ১২ বছরে জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহ বেড়েছে দেড় হাজার মিলিয়ন ঘনফুট। এর মধ্যে এক হাজার মিলিয়ন ঘনফুট এসেছে আমদানীকৃত এলএনজির মাধ্যমে। বাকি ৫০০ মিলিয়ন এসেছে স্থানীয় গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে। এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞদের ভাষ্য হলো বর্তমানে দেশে যে পরিমাণ গ্যাস সরবরাহ বৃদ্ধির তথ্য দেখানো হচ্ছে, এর বৃহদংশই এসেছে আমদানির মাধ্যমে। এ আমদানিনির্ভরতা বৃদ্ধিকে কোনোভাবেই জ্বালানি খাতের অগ্রগতি বলা যায় না। অন্যদিকে দেশের মোট ২৮টি গ্যাসক্ষেত্রের মধ্যে গত ১২ বছরে আবিষ্কার হয়েছে মাত্র পাঁচটি। সঞ্চালন অবকাঠামো সম্প্রসারণ হলেও তাতে গ্যাস সরবরাহ নিশ্চিত করা যায়নি। গত এক যুগে ৮৬২ কিলোমিটার বেড়ে গ্যাস সঞ্চালন লাইনের আকার দাঁড়িয়েছে ২ হাজার ৮৮৭ কিলোমিটারে। সঞ্চালন অবকাঠামো বড় হলেও বিতরণ লাইনগুলো গ্যাসের অভাবে অকেজো হয়ে যেতে বসেছে। এ সময় জ্বালানি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে দ্বিমাত্রিক জরিপ হয়েছে ২৫ হাজার ৭৫৬ কিলোমিটার এলাকায়। ত্রিমাত্রিক জরিপ হয়েছে ৪ হাজার ২২০ কিলোমিটারে। ভূতাত্ত্বিক জরিপ হয়েছে মোট ১৯ হাজার ৪৮৬ কিলোমিটারে। এর বিপরীতে নতুন কূপ খননের জন্য রিগ কেনা হয়েছে মাত্র চারটি। জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভূতত্ত্ব বিভাগের সাবেক অধ্যাপক বদরূল ইমাম বণিক বার্তাকে বলেন, দেশে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন নিয়ে যে স্থবিরতা ছিল, সেখানে বিভিন্ন সময়ে দূরদর্শিতার অভাব দেখা গিয়েছে। দ্বিতীয়ত, পেট্রোবাংলারও পরিকল্পনার অভাব ছিল। একই সঙ্গে নানা সময়ে বাপেক্স যেসব পরিকল্পনা করেছিল, তা আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে ছিল বছরের পর বছর। যে কারণে দেশে দীর্ঘ সময় ধরে কোনো অনুসন্ধান কার্যক্রম হয়নি। দেশের জ্বালানি খাতের অনুসন্ধান ও উত্তোলন কার্যক্রমে জড়িত রয়েছে পেট্রোবাংলা ও বাপেক্স। খাতসংশ্লিষ্টদের অভিযোগ, পেট্রোবাংলা বিভিন্ন সময়ে দেশের গ্যাস খাত নিয়ে নানা হঠকারী সিদ্ধান্ত নিয়েছে। একই সঙ্গে এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে বাপেক্সের কর্মদক্ষতাকেও। বিদেশী কোম্পানির হাতে জ্বালানি খাতের নিয়ন্ত্রণ চলে যাওয়ার অজুহাতে বিভিন্ন সময়ে গ্যাস সম্পদ সমীক্ষার তথ্য এড়িয়ে যাওয়া হয়েছে ঠিকই, কিন্তু উত্তোলন ও অনুসন্ধানে স্থানীয় কোম্পানির পরিবর্তে কাজ দেয়া হয়েছে বিদেশী কোম্পানিকেই। জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক ম. তামিম বণিক বার্তাকে বলেন, গ্যাস খাতের আজকের এ দুরবস্থার পেছনে বিভিন্ন সময়ের ভূতাত্ত্বিক জরিপ ও সমীক্ষাগুলোর ফলোআপ না করা বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। দুই দশকের বেশি সময় ধরে এ জরিপগুলোকে কাজে লাগাতে কোনো ধরনের উদ্যোগ নেয়নি পেট্রোবাংলা। গ্যাস খাতে অনুসন্ধানের পেছনে এটিকেই পেট্রোবাংলার নিষ্ক্রিয়তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ বলে ধরে নেয়া যেতে পারে। ২০০১ সালে মার্কিন ভূতাত্ত্বিক জরিপ সংস্থা (ইউএসজিএস) ও পেট্রোবাংলার যৌথ জরিপ মূল্যায়নে অনাবিষ্কৃত ৩২ টিসিএফ গ্যাস মজুদের তথ্য পাওয়া যায়। গুস্তাভসন অ্যাসোসিয়েটসের সমীক্ষাটি মূলত ইউএসজিএস ও পেট্রোবাংলার জরিপেরই সম্প্রসারিত অনুসন্ধান। তবে গুস্তাভসনের সমীক্ষার তথ্য পরে আর গ্রহণ করা হয়নি। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেট্রোবাংলার সাবেক চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. হোসেন মনসুর বণিক বার্তাকে বলেন, গুস্তাভসন যে সমীক্ষা করেছিল সেটি বিভিন্ন সময় করা সমীক্ষার তথ্যের ওপর ভিত্তি করে। এ সমীক্ষার কোনো গ্রহণযোগ্যতা ছিল না। এটি ছিল ধারণানির্ভর। যে কারণে সে সময় এ তথ্যের ওপর ভিত্তি করে দেশে গ্যাস অনুসন্ধানের জোরালো কোনো উদ্যোগ নেয়া হয়নি। জ্বালানি খাতের আমদানিনির্ভর পরিকল্পনাগুলোর প্রত্যাশিত ফল পায়নি জ্বালানি বিভাগ। উল্টো বিশ্ববাজারের সামান্য ওঠানামা পরিকল্পনাগুলোর বাস্তবায়নকে দুরূহ করে তুলেছে। বাড়িয়েছে সংশ্লিষ্ট সংস্থাগুলোর আর্থিক দুর্বিপাক। এ অবস্থায় এখন নতুন করে স্থানীয় গ্যাস অনুসন্ধানে দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করেছে পেট্রোবাংলা। এ পরিকল্পনায় ২০২৫ সালের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে স্থানীয় উৎস থেকে আরো অন্তত ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ বাড়ানোর উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এ বিষয়ে পেট্রোবাংলার বর্তমান চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বণিক বার্তাকে বলেন, দেশীয় গ্যাস অনুসন্ধান নিয়ে সরকার স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা করেছে। এরই মধ্যে ৪৬টি কূপ খননের পরিকল্পনা করা হয়েছে, যেখান থেকে জাতীয় গ্রিডে অন্তত ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস বাড়ানো হবে। গুস্তাভসন ও ইউএসজিএস-পেট্রোবাংলা পরিচালিত সমীক্ষা দুটি ছাড়াও দেশে গ্যাস সম্পদের মজুদ নিয়ে বিভিন্ন সময়ে আরো ডজনখানেক সমীক্ষা ও পর্যবেক্ষণ চালিয়েছে দেশী-বিদেশী বিভিন্ন সংস্থা। দেশের অনাবিষ্কৃত গ্যাস সম্পদ নিয়ে ১৯৮১ সালে সমীক্ষা চালায় মার্কিন ভূতাত্ত্বিক বিভাগ। ওই সমীক্ষায় উঠে আসে, দেশে প্রমাণিত গ্যাসের মজুদ সাড়ে আট টিসিএফ থেকে ৯ দশমিক ২ টিসিএফ। ১৯৮৬ সালে পেট্রোবাংলা অফশোর ও অনশোর এলাকায় অনাবিষ্কৃত গ্যাস সম্পদ নিয়ে একটি সমীক্ষা চালায়। হাইড্রোকার্বন হ্যাবিটেট স্টাডি প্রকল্পের (এইচএইচএসপি) আওতায় ‘হ্যাবিটেট অব হাইড্রোকার্বন ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক ওই সমীক্ষায় দেশের গ্যাস বেসিনের পূর্ব ও পশ্চিমাঞ্চলে ৪২ দশমিক ৮ টিসিএফ গ্যাস পাওয়ার তথ্য উঠে আসে। ১৯৮৬ সালে পেট্রোবাংলা একই এলাকায় ২ হাজার ৬৪৬ কিলোমিটার অঞ্চলজুড়ে দ্বিমাত্রিক জরিপ চালায়। এর মধ্যে ২১টি গ্যাস মজুদের সূত্র আবিষ্কার করে উত্তোলনযোগ্য সাড়ে সাত টিসিএফ গ্যাস মজুদের তথ্য পাওয়া যায়। অনাবিষ্কৃত গ্যাস মজুদ নিয়ে একই বছর আরেকটি সমীক্ষা চালায় পেট্রোবাংলা। জার্মান জিওলজিক্যাল অ্যাডভাইজরি গ্রুপের সহায়তা নিয়ে করা ওই সমীক্ষায় ১০টি গ্যাস ফিল্ড এলাকায় অনাবিষ্কৃত আরো সাত টিসিএফ গ্যাস মজুদের তথ্য মেলে, যেখানে সম্ভাব্যতার হার ছিল ৫০ শতাংশ। ১৯৮৮ সালে দেশের গ্যাস ব্লকের ৮ ও ১১ নম্বর অর্থাৎ ময়মনসিংহ এলাকায় গ্যাস সম্পদের সম্ভাবনা নিয়ে সমীক্ষা চালায় ‘অ্যাংলো-স্ক্যান্ডিনেভিয়ান পেট্রোলিয়াম গ্রুপ’। সংস্থাটির সমীক্ষায় দুটি ব্লকে সাত টিসিএফ গ্যাস পাওয়ার তথ্য মিললেও পরবর্তী সময়ে ব্লক দুটি নিয়ে কোনো পরিকল্পনা করা হয়নি। দেশে গ্যাস সম্পদের সম্ভাবনা নিয়ে ১৯৮৯ সালে যৌথ সমীক্ষা চালায় বাংলাদেশ স্টাডি গ্রুপ ও বিদেশী কয়েকটি জ্বালানি তেল-গ্যাস অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান। সাগরের ১৩ ও ১৪ নম্বর ব্লকে জীবাশ্ম জ্বালানির গুণগত মান, আর্থিক মূল্যমানসহ নানা বিষয় মূল্যায়ন করা হয়। সমীক্ষায় ৬২ টিসিএফ সম্ভাবনাময় উত্তোলনযোগ্য গ্যাস মজুদের কথা বলা হয়। ১৯৯৭ সালে সাগরের ১৯ ও ২০ নম্বর ব্লকে সমীক্ষা চালায় ড্যানিশ কোম্পানি মায়েরস্ক অয়েল। ওই কোম্পানির মূল্যায়নে দুটি ব্লকে মোট ১৫ দশমিক ৩ টিসিএফ গ্যাস ও ১ হাজার ৪৩ মিলিয়ন ব্যারেল উত্তোলনযোগ্য জ্বালানি তেল পাওয়ার সম্ভাবনার কথা বলা হয়। কোম্পানিটি দ্বিতীয় পর্যায়ে অনুসন্ধান কার্যক্রমেরও প্রস্তাব দিয়েছিল বাংলাদেশকে। ১৯৯৮ সালে বাংলাদেশের গ্যাস সম্পদ নিয়ে সমীক্ষা চালায় ফেডারেল ইনস্টিটিউট ফর জিওসায়েন্স অ্যান্ড মিনারেল রিসোর্সেস। ওই সমীক্ষায় দেশে ২৬ টিসিএফ গ্যাস পাওয়ার কথা বলা হয়। বাংলাদেশের গ্যাস সম্পদ অনুমান ও ঝুঁকি ব্যবস্থাপনার ওপর ১৯৯৯ সালে আরেকটি সমীক্ষা করে শেল বাংলাদেশ এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট বিভি। এ সমীক্ষায় দেশে ৩৮ টিসিএফ গ্যাস মজুদের তথ্য পাওয়া যায়। ২০০০ সালে ইউনিকল করপোরেশন দেশের গ্যাস সম্পদ নিয়ে একটি মূল্যায়ন চালায়। এতে দেশের বিদ্যমান গ্যাসক্ষেত্রগুলোয় ১৬ টিসিএফ গ্যাস মজুদের কথা বলা হয়। বাংলাদেশে অনাবিষ্কৃত গ্যাসের মজুদ নিয়ে নরওয়ের রাষ্ট্রায়ত্ত কোম্পানি নরওয়েজিয়ান পেট্রোলিয়াম ডিরেক্টরেটের (এনপিডি) সমীক্ষায় জানানো হয়, বাংলাদেশে অনাবিষ্কৃত গ্যাসের মজুদ রয়েছে ৪২ টিসিএফ। অতিসম্প্রতি বাংলাদেশে ইউরোপীয় জ্বালানি তেল-গ্যাসবিষয়ক পরামর্শক সংস্থা র্যাম্বল জানিয়েছে, বাংলাদেশে প্রায় ৩৪ টিসিএফ অনাবিষ্কৃত গ্যাস রয়েছে। দূরদর্শিতার অভাবে অনুসন্ধানে স্থবিরতা —বদরূল ইমাম data:image/jpeg;base64,/9j/4QAYRXhpZgAASUkqAAgAAAAAAAAAAAAAAP/sABFEdWNreQABAAQAAAAeAAD/4QMraHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wLwA8P3hwYWNrZXQgYmVnaW49Iu+7vyIgaWQ9Ilc1TTBNcENlaGlIenJlU3pOVGN6a2M5ZCI/PiA8eDp4bXBtZXRhIHhtbG5zOng9ImFkb2JlOm5zOm1ldGEvIiB4OnhtcHRrPSJBZG9iZSBYTVAgQ29yZSA1LjMtYzAxMSA2Ni4xNDU2NjEsIDIwMTIvMDIvMDYtMTQ6NTY6MjcgICAgICAgICI+IDxyZGY6UkRGIHhtbG5zOnJkZj0iaHR0cDovL3d3dy53My5vcmcvMTk5OS8wMi8yMi1yZGYtc3ludGF4LW5zIyI+IDxyZGY6RGVzY3JpcHRpb24gcmRmOmFib3V0PSIiIHhtbG5zOnhtcD0iaHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wLyIgeG1sbnM6eG1wTU09Imh0dHA6Ly9ucy5hZG9iZS5jb20veGFwLzEuMC9tbS8iIHhtbG5zOnN0UmVmPSJodHRwOi8vbnMuYWRvYmUuY29tL3hhcC8xLjAvc1R5cGUvUmVzb3VyY2VSZWYjIiB4bXA6Q3JlYXRvclRvb2w9IkFkb2JlIFBob3Rvc2hvcCBDUzYgKFdpbmRvd3MpIiB4bXBNTTpJbnN0YW5jZUlEPSJ4bXAuaWlkOkY1QzY2Njk3MDU0QzExRUQ5REYwRjJCMzJBNDAzREUyIiB4bXBNTTpEb2N1bWVudElEPSJ4bXAuZGlkOkY1QzY2Njk4MDU0QzExRUQ5REYwRjJCMzJBNDAzREUyIj4gPHhtcE1NOkRlcml2ZWRGcm9tIHN0UmVmOmluc3RhbmNlSUQ9InhtcC5paWQ6RjVDNjY2OTUwNTRDMTFFRDlERjBGMkIzMkE0MDNERTIiIHN0UmVmOmRvY3VtZW50SUQ9InhtcC5kaWQ6RjVDNjY2OTYwNTRDMTFFRDlERjBGMkIzMkE0MDNERTIiLz4gPC9yZGY6RGVzY3JpcHRpb24+IDwvcmRmOlJERj4gPC94OnhtcG1ldGE+IDw/eHBhY2tldCBlbmQ9InIiPz7/7gAOQWRvYmUAZMAAAAAB/9sAhAAQCwsLDAsQDAwQFw8NDxcbFBAQFBsfFxcXFxcfHhcaGhoaFx4eIyUnJSMeLy8zMy8vQEBAQEBAQEBAQEBAQEBAAREPDxETERUSEhUUERQRFBoUFhYUGiYaGhwaGiYwIx4eHh4jMCsuJycnLis1NTAwNTVAQD9AQEBAQEBAQEBAQED/wAARCADIAMgDASIAAhEBAxEB/8QAkAAAAQUBAQAAAAAAAAAAAAAABAABAgMFBgcBAAMBAQEAAAAAAAAAAAAAAAABAwIEBRAAAQQBAgQEBAQEBQUBAAAAAQARAgMEIRIxQVEFYXEiE4GRMgbBQmIUsdEjM6FSciQV8OGCQyUWEQACAgICAQMEAgMAAAAAAAAAARECIQMxEkFRYXGhMlITgQTwkRT/2gAMAwEAAhEDEQA/AJbVIBPtLlQlJlzI7EWggKQsAQRtIKibiSyZmzNONgkNFbWCULiwJijq4skc9hzFwsnulb1lbCzu4R9B0cpLBM4bIi10h4q7Cw8nKs2UQMyOJA0+JWpR2G3MulZKQhUDq2p8deC6LDwsamr2ovGofkjwPmRxVu2MGkjMxftgWD/d5EayeUNf8UZ/+R7UdPdnKXWUm/BbFP7WDRA4dQr2x58B8WCX8jg5rI+zMaI3V22QHlGz+Sz8j7RywCceyFw6AGEvjErs5EaxhJiBoJBUSi5cHX9JP48Ewg85yMLKxJbciswc6EjQ/FQHFeiZGLXk0yhkxEo9eOi4zuXabcHMlSx9ssa58pRlwK0mZYFCW0grbwbwYsseNMpS2jk+vgEZg7hMBJpFNNosjejLcFGQU6IjZqrJQZSaO5clDaOEzK0jRQIWSiIJMpMUzFAyLJKTJLUoYXJtVRYAlO4AlUTudCOSCu0Hkq4PuDp5zdNWXkFoleTZxtIhX7iqMWLxV5rKwyTJRkq7q6zGU7TtqH1H8ArYRb4rH7rfdk3exTMV0U/XOQ0J5oSlmUsjZHdaYS2QAjXH6Y81PDzMvJmI41BlEcZzLRCBxMbGlcI1R96w8bJh4/8AjFHZXd6sCBppPuXD6m4D5fgtdvCKqjYffkDDr35c4buUI6fxWVd9xyJIhTGUfMugBlWZNj2uDI83P8UTHBEyDCLS69Uu3qPo/CLId7un/wCvbE/qKJp7ndPm0x+U/wA1TX2m2RaUCG4fBH19tkCCIsG4ni6O6D9bEM6cwJCLSc7hyZPl11ZlFcdPdhJq+beBU4Yu20SZuvQouWF7kd9Z2WcyBofNareQtraRz+T2k49UiDtMvq4EN0DIWigCb1yjI/5RofkV1tFsb9+Nl1RE4acBr5LC7n241WSuo4PrHmPJbMVw8j02Bm6K02AjigYTMwJH6hx8R1V8QSpvydtCwyTOltUWWSyJOmdRS1SGO6Si6SAgjOEnKqlCQRs46lUyitHNAHMFVwmRMDxRFsShZHZMHxWiOw6LCLxCMIWZ264GAWmZtFzoAHJWWRBu4ZEcehgfXPQeXNc9k3mwCD7Y89eKs7nnG/JIrPpgDEeKrxced8jZZ9I4JWcKSuqibROmZrq21+jcGMhxZTo7dCctA5PElXxxJGYA1C2e3YUYspdm3g6eqSyD4nZ62AMAfNbOP22qI+kIqmmMRoNVeAyrXXGXkje/oDHHrjHhqFV7cQjLIkjjoqdjLTSCtsANlbHgmFhrYq68sfxQk7d0hBT4ZTlEc15gX1f3Yajx8EPlA5OLHKpidxB3R8RxCJnKMIaF/NV40dtdkCHrs1DciFWl5cENtIUowcaUbDuHEOJBFgMFRdVGrLldD0iR2Ww8fyz+KIZK3JfTaajFRKmUxisl0yCSltTbUGiLJKTJICS0gOVVMBWy4lVyCPJzg1iz8pxF1o2BZ+YPQVtEtqwHdptJEQjO9Zv7fDEB9Vn8As3sh3EKPfpG3uUccloiMR89SlGTnXJDtmFPJ/3FjiuR9LcT/wBlu1YQgBGI9IVOOa6Y1CzQAemA5R5LTql7nAMPBT2+hfTMtj0Y0GGmqOohEEAaMqq4EjTkroEQOp4LFeeCzeAyA6KwMBqEF+8qh+cP05qz93BnJXQmiDq2FMJcFXPbAeKqObXAakBZ93ca5WH1eluLobQVo/OEX3EE83QdntgkjUqFeXVcCYyc6geKsjCrWU+fNTabzBVWrxIFkTIAcs/JNi5zS9uX0y0fxKtzK6pMdzdFiZj1AkFnOh8VmriyHddquBdzv9u6M+Wtdo6EHii8ez3aI2D8wWNl5BshLePVNnfm+iM7Dd7mNbTw9qengCFZrBPQ4tH5Gikycplk6xaJmTpaIAiySdJAxzxVc1OXFQmNEiPkHsQOX9EkdYCUHlQ9BW/T5J7Vhi7HNpt4ovuGL/8AXhkS/tShEnxkOSy+1WGOQy3e4kSpqkdGPH4Ivg5a8lO+WRfCf+aWg6AaOVu1R2VhhqudoysfGuNlgJEGEYx1fnzR1Wfm5punXdCrGriRGsREpkkeKnsrLT4UF9VoTXk0/wB5EARrnHcSzl2fzCHzTlWV2QGSKpVf3DtcfBisbLulVEWAOZAbYjyVAu7teDsqlKMuvpC1WEsIxZ2bmSdd94uAryPdmdSDEx4eaPxs++7LrqiXMtSIueCw54ebuedZrPNitj7awL7s5pTkK4gmwR0BHIOi1VzPJura+DU7h+7qpNkaywGuureSwo4ncM0CUSKon6Xd9ePALpO+YFdWHZPEeu5i0nJ/iuYxLu4X1Qj7s4nH9EWYNrqkkpftA72fVdfJX/xtuNea5ZUozg2sYlg/xR0Z3452TzhKWjwlEg6/NC39ulMmczOZPEmWroS7BtDMZA/qLrc+7J9bctI2gZXzBhcJONYkuQyjmY/+2mDqQ6zsKvLrluAcxIaTCRBfixRGZdl11muVm8SeRlKIEnPLTkp2SbngrRtKHkzu4DdjY1vA2CUSB1idER9vmQuuB0E4CTeIKEzsmuw01VgbKxqP1Hij+yUWQlbZIEAgAOqt4J6c7FBrOmJ1SKZTO4SdNqlqmA+qSWqSYCPNQkpk6qElkmUz4ITK/tlFyQmUCa5eS3BjasGXgy25XmV1E6/3GGQA8m0XJ1vHIjpzXW4Fh2AdQi5xrlmfR2urItG+yTQP9SHM7fwWkO31wMo0f0xzILKIoGNk25JltBlw5GJCNxpCZ181C9p+UzqVOtnHlJg1fbIanYZzP5jq6mO2Sf0xLdCStqiAYdVZZKFYeR+K0qTmQjMGGO0xj6r9A+gHE/BbHasGGOJTAAMm0HIDkgqs6rJzzj1sIwG6c+bdESO4048jEEEDQJpqZnCHariFyy7uUDOBB4c1j14+NGczExNc9ZDmCPBW5neYtuB+CHr7j22+n1RG8/njxBQ4blGq0aqkyz9jh2yOycT4Asm/4Woj65RHHQoXC7hRZYYXRdiYwmRoQPFa0Z0mPpLEJKHyN1ARgQofaTt5mXElZ+UYys2ADzWnlXbXD/isew7rNzLM5MtJIz6cCiVs/cDOS2vNaeDFo2RcsCGieR/kgbpSpyhAh4WRcHm60O3yn7dokdN+jjkyo3MJi1VjJcAnZP8AJvBJMvIySdMgYySdJAETxKaSkeJUSiMSSKZITJHoKMmhMn6StVcmL5T+DDlIi4dF0/bp/wBME8GXMW6Wv0K6DtcnrHkttSjibhm13OEo41doAkBtEo9VHHO2yY6swWiI0yr90S9BjHcDwBA1WeNu+Uhq/Bct1lncnKXwGjK2jQ6BAdxz5e2RHidAmsmXZU1U+5ZunqIl2S7Pg2nBdg9tnHEnYDtybATu/BYUcPulFtlpkZmR9UJFx8F1FObUDsJ05BRycjDreVk4xJ6kOqIm22cjbZkXvXGBg+kifwUsftN1RG2ZiJcQOa3JX9rANptiw+eqpHd8B9JbW5yCeYhIWZl+AmGNWMcVyDMNPA9VWb51DZN9w4eKon3amZEIyHq0d+SIurFkBIl+pU7J8wbrZPAJZkTno+iaLkMpjHAk4PwUbdsJgRLgcSkuRvKBLqbZZnuH+zCIcrSxn9jezCwkh+ihXcIyMZQccj5oic52NKTBgwiFVZZmr8DBOmCdMsJJJJACZJJJADEalQIKtPEpjFBIGlElUW1khkcYqJrBT4E1JgWYUjIlua1O31mERoifYHRWV1CK12wQenll24GBjIluYU4ECIbg2nwVEhonrJ2N0L/NR2ZQa3FobLpMS6nIAVHboTyVO4Hz6KdcpTO06cnU1ydDMj/j+65ErJQyY0RBaLh0Tj/b0DH/AHWUZTPGUW/FbkKoe3tOp6oa/tHu6xlIHk3VWmMRJhKMgMuy9ohMzlZKTabXAQd+D2cnaw8GLlHH7etJ9RLefFEU9jro10fm6bs4xVGkzGp7Hhy9VdZiBqJk6/BakoGnHaRcn8EYahUQDwHBBdwsDcQp2bayKEnKKYyiHl8EJdJ5MOAUhd6DH/plUzydZVcjtZQGwresHmRqykAwU4iIhHRtExIV/A6KEIJOmKZIqiTpbgoOkgcE9ySikgIHNjFN7yhJwSqZyKcEZCPeCb3ghDMqEpSRA+wd78eqQyI9Vnb5dVOEpOiAbUGiJ7lbAaoamLhEwDJQjjvhyRn6XTV2sWVmRAiIsjw5oORPGPNZVE+Cqu4Um3RbDaEXXlVEMSy5yGVOsOXZQtzSZDafgiLI2mmdJb3CiOjhUXdwpbQ6Lm7MkllCeQTzJPRD7P0GuqZp5OfGVm4cuAWdk3StLkqsT3BwEnADlCovJm154JANxVlUhE7uY4eaH3GcmCI3Uw2wssjXOX0iWj/FaSTcGU8yyw3k81OMyUxxJxYS0cOPEHmrIVMEyyumOCn0SAZOyRVMZkzJ0kxjJJ0khjmOqhKuJ5K8gOmICcM5pBzTFRNIRLBJgjIpBRjhSFEQUSIhLaEMJGriArNFEaFIHdMRHMgfNKCFwv2xGqAmfVaDKMf0jmsvJpNZJjw6LZ7vjmvuGHcC0I1SqMeRJYhD3VCfmjYnSyjiDeqHSPRmL75j6TqFVOcDx0R1uPtlwbqEPdRXLjp4JdzXUHArI4qJlCJ4hQtxTu8FD9qwdkSvUCUrgOfBREp2HTSKaNMdzdEVCto+n4nknKFEslRFi3+Ky+/SJyawD9MOHmtev0jT5rM7hgZGbmQOON07GrI5DxK1qU2+hnb9pt/apyMzs9wuJkKJtRI8WZzFGMtTAwa+34NOJUPTWGl+qR+orNyImu6UDox08lTdWIaFotMoqI1TMncJ1E7FwRZMymkyByQISUkkBIjZqluJ4B11owMKPCiHyVkaaI/TXEeQCqqHC9y/H6nGvL/Kfkk56Ltdseg+SYwg30j5J9K+4ft9jj6q7rC0ISl5AlF19qz7A4q2/wCogFdNFm00CYakoWte4ntfhGFV9v3zL3WRgOg9RRmP2PDpsFhlK2UC4B4P5BHjiSeXBPAER14nUrXVLwYdm+TN79TvxBYNDAgusim0SHr+oaSXS5dPvUTrP5gVyttU4eoODHiOq3bV+3U0vuplBru6X9rclt9QmNefBlnW1WxO2Q3AcCOK065748FTkAN4Lz8pncY5hukWdNZWW0HzKMeO7QquUBOTAkunIokHpoH1HV1OZ12hE+0K4uqI1ztsbgOK0nPImoEItFua0ew4W/JNsh6a9fOR4KmOO42gNEcTzK6LteJHHxY6euz1H48F36tXTX3v998R7HJt2drQuEEbeo0QuX22rLkJ12CEwGLhwUfIMFTCoBz1OoSaT5MVs6uUZFvZc+rWMRYP0n+aHliZkfqpmPgulgZj6Sw6K0Ts5kfJTepFl/Yt5SZyEoWR+qEh5gqLrsdz8WPwUTCqX1VwPnELP6vdm1/af4/U5B0l1ZwcSesqK/kkl+r3H/0r0YRuJThRUgqnKSTO6RLJgUgGgfSpRDaKuouD5qwFDAizzZPKUYQlOZEYxDkngAELmd07fgwM8q+EPB3kfIBcZ9wfcl/dQcXCEq8T8x4Ss8/BOJBuArvf3vcJyp7TGO2JIORMO/8Aoj/NX0ZRzcOnMiN/uAGwgjSwfXFlzmD2ueVL2+o08EV2wZvZ8q6uVfu1H021E6FuEgq67dHJh5NzEI9yVR5aj4qeXjvWWChXPFttjZTMRLgSgS8outC6mwRMZhvxXJ/Z1JX7V+22fhnbo2TWG8owIYspcHccVZVhyjNy79OQWlXRsJ04qftwiDKREYjWUjwC50m8FnZKXODNupkSIxU8TCM5GI06yU7M/CIMMXdbe7PINFuZQGZ3KVVe2uRjJmlKJ1ddGrUqvtd55Vef9nPs3pqKZ9wnOz8ftlQlKIssB0qfj59ET2v7y7fnWRpyY/tLSWiSXhI9BJcXfOd8ySDqeKr/AG8mfboum17Wy/HCOWIPWSQYuC4PApmYLiftz7gtxZwwc6RljyLV2S4wPIP0XZCct4A1idEhyXR0DpBynHBSiyJGIBOABqkSwUSXSAcyJSTAaJIwBYyXBJJZArkS6lDikkteAI1cZDxU+qSSTA5zP+1KsvJnkzmd8y56JQ+26KhtAdkkltSZwGYvba8eYMYqHccOMcqNoHpti0vMJJIzIYgxu4dv2n3Kwx6hEduzMsmuqVspVjQwlr8kklhxOfTyOszj1NgwB/BZmdcL4Sorl/SH1kaElJJS1dezj+Do3dui+plCv2ISFY1l/BUHFNrmQfwSSVV1n/IOd8F2N2cTk8hoEUe0wPCOiSSr4M/IPldkjKstFit7sWXZZijHyf79Wjn80RwKSSTBcmwOCmNAkksM2RkUwBKSSAJHRJJJAz//2Q== দেশে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন নিয়ে যে স্থবিরতা ছিল, সেখানে বিভিন্ন সময়ে দূরদর্শিতার অভাব দেখা গিয়েছে। দ্বিতীয়ত পেট্রোবাংলারও পরিকল্পনার অভাব ছিল। একই সঙ্গে নানা সময়ে বাপেক্স যেসব পরিকল্পনা করেছিল, তা আমলাতান্ত্রিক জটিলতায় আটকে ছিল বছরের পর বছর। যে কারণে দেশে দীর্ঘ সময় ধরে কোনো অনুসন্ধান কার্যক্রম হয়নি। —জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ভূতত্ত্ববিদ স্থানীয় উৎস থেকে সরবরাহ বাড়ানো হবে —নাজমুল আহসান data:image/jpeg;base64,/9j/4QAYRXhpZgAASUkqAAgAAAAAAAAAAAAAAP/sABFEdWNreQABAAQAAAAeAAD/4QMraHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wLwA8P3hwYWNrZXQgYmVnaW49Iu+7vyIgaWQ9Ilc1TTBNcENlaGlIenJlU3pOVGN6a2M5ZCI/PiA8eDp4bXBtZXRhIHhtbG5zOng9ImFkb2JlOm5zOm1ldGEvIiB4OnhtcHRrPSJBZG9iZSBYTVAgQ29yZSA1LjMtYzAxMSA2Ni4xNDU2NjEsIDIwMTIvMDIvMDYtMTQ6NTY6MjcgICAgICAgICI+IDxyZGY6UkRGIHhtbG5zOnJkZj0iaHR0cDovL3d3dy53My5vcmcvMTk5OS8wMi8yMi1yZGYtc3ludGF4LW5zIyI+IDxyZGY6RGVzY3JpcHRpb24gcmRmOmFib3V0PSIiIHhtbG5zOnhtcD0iaHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wLyIgeG1sbnM6eG1wTU09Imh0dHA6Ly9ucy5hZG9iZS5jb20veGFwLzEuMC9tbS8iIHhtbG5zOnN0UmVmPSJodHRwOi8vbnMuYWRvYmUuY29tL3hhcC8xLjAvc1R5cGUvUmVzb3VyY2VSZWYjIiB4bXA6Q3JlYXRvclRvb2w9IkFkb2JlIFBob3Rvc2hvcCBDUzYgKFdpbmRvd3MpIiB4bXBNTTpJbnN0YW5jZUlEPSJ4bXAuaWlkOjAyQjE5RDlEMDU0RDExRURCNzA5ODVCQjAzNjgzQzFGIiB4bXBNTTpEb2N1bWVudElEPSJ4bXAuZGlkOjAyQjE5RDlFMDU0RDExRURCNzA5ODVCQjAzNjgzQzFGIj4gPHhtcE1NOkRlcml2ZWRGcm9tIHN0UmVmOmluc3RhbmNlSUQ9InhtcC5paWQ6MDJCMTlEOUIwNTREMTFFREI3MDk4NUJCMDM2ODNDMUYiIHN0UmVmOmRvY3VtZW50SUQ9InhtcC5kaWQ6MDJCMTlEOUMwNTREMTFFREI3MDk4NUJCMDM2ODNDMUYiLz4gPC9yZGY6RGVzY3JpcHRpb24+IDwvcmRmOlJERj4gPC94OnhtcG1ldGE+IDw/eHBhY2tldCBlbmQ9InIiPz7/7gAOQWRvYmUAZMAAAAAB/9sAhAAQCwsLDAsQDAwQFw8NDxcbFBAQFBsfFxcXFxcfHhcaGhoaFx4eIyUnJSMeLy8zMy8vQEBAQEBAQEBAQEBAQEBAAREPDxETERUSEhUUERQRFBoUFhYUGiYaGhwaGiYwIx4eHh4jMCsuJycnLis1NTAwNTVAQD9AQEBAQEBAQEBAQED/wAARCADIAMgDASIAAhEBAxEB/8QAkAABAAIDAQEAAAAAAAAAAAAAAAEDAgQFBgcBAQADAQAAAAAAAAAAAAAAAAABAgMEEAACAQMCAwUHAgUBCQAAAAABAgARAwQhEjFBBVFxIjITYYGhQlIUBsEjkbHRYnIzgpKiwtJTJDQVEQACAgICAgIBAwUAAAAAAAAAARECITFBA1ESYXEygSITkUJSIwT/2gAMAwEAAhEDEQA/APSxIiVIJiREAmJEQCYkRAJiRK3v214HceGkNwSk3otjWar5D/Kadw/rNZruRQ0JNeZMq7pF11WZ09Y1nCd85z5z7pCDMVqhmX21kLsXgn+Gx3omhazLygC6N/aRoZtWci1eHgOv0nQy6aZR1a2i2JEQVJiREAmJEQCYkRAJiIgEREQBERAEREAQSAKnhE1heF+4QprbXmOZkNwWrVtwTcLXBroh5dvfK9oGgFBLWHZMKTK1mdVKJIrK9kbTLhbmQSkzyzVGvsMAcpsskx2AySSoKOyZGyjjhRuREz9MTICWUmdqplK5L2CEyfKdFuf1m3KrllL1s27gqDKsRmtE4rmpWpQn6eya1fBzdlIyjaiIljIREQBERAJiIgEREQBERAERBIAqdANSYBy+sdQ9HbiWj+9dpu9in+svw7XpWFXmRUn2zzuHdPUOuXLrjwbiyivIaD4T066CZ2cv6Ojrr+2Q2p0maLMRxlqSjN1oATKkzCzILCRMle3SYFNZs7ZgVlvUmSkrAEtKUmBlWQwJo9T320XIt6MhrWbwleSoew6nsMsjKyIxMlMqwt5OehHYw4iWzg/j991v3cZjVWBYDsZT+onemqcqTlahtCIiCBERAJiIgEREQBERAEqy2KYl5hxFtj8DLZr9R06fk8v22/lAPMfjKj7i6zceE9NXlPPdEtlHuUrUsad078yszs6/xRYJdblKCsvRSJUvovUTPbMVBlkuirI2wVEykGSRJU3CUmXPWUmVey5ExfVSPZMjK7jbUJ7IRVo8th3Dj9aWh0L0PcTQ/wA566eHd69RXXxbwdONQ2k9weM0rpHJfZEREkqIiIBMREAiIiAIiIAmt1JS3T8lQKk2mAA7psyjLyVsIAVDl6gKTSvbBKTbhHB/H6sjs3yaD3zsbgAWY0A4mc/pVgWPuEFdpYFQdSBThLMvHfJC295Ra+KnMTGx19ejaXqeDbNGuiXp1np1QvqjvnNXC6TYIW6u5+zie/STcw+kXfCqnX5RQ/rWQp4LHfs37F8BrThx2gy8ETz2DYfE/wDWb1bQNdtfEvuM6mPktdbs9hllbhh1N7SRUTEtRZotkuCRTuku0FVWTZv37FoVu3FQe00mq3UcGhIuqe4zmZVhMq4fuHNPpGsi3gdItLUsxP1EaD+Eq238FtYOkmTbva2yCIundbZRxIM5gwtrC5h3PDxFNQZ0rdTTdxprCeQzxlkj/wCrbAG4m4A3sqwnuzxnkenY9n/7DG420JdcjnUIa0nrQQRUag8DNlpHHdNMREQVEREAmIiARERAEREATU6hZ3rbu8TbPwbSbch1DqVPMQ1KgvS3rZW8M07aLQlRSvPukXLZ2kjiNRLVQqgB0PE++GG5SJztHYo40c/AwcZ8lj1F/URgfSB0RXPEtTj75yLH4t1Fc8WCloWd2ubv+TcG3L4+O0UpTnPRfahtDoZelgKgWvCWo42ReieZK8yxi2bgbEvMygUCBWZh3NzEY263f21qK8ZtBSo3VNeVZSq7bw7ZFkpktRQoOhcNLfdObcUupYGmtOfPnpN+4apNZARqPfJcSKrDOd1LpSZHS2+1ui/loysbYY2g9seZF4HXtmj+OdE9M3r/AFWx9tY9IIiM53m5XV0+YT0DIToZXctbpbjBn6ZmWc3AxsmzfZS+60w8IOh0Om6nOk6irQzBEKmstlEsl3o5f2Vu1dcpUEliW51Y1m/ghxi2w5LHXU8SKzC+P3AOZ4TZRdqhewATSiy2Zd7SpWq5ckxES5yiIiATERAIiIgCIiAIiIBTc80KJkwqTAFJzvZ300volUrNhLQlVvjNldBLVyTZmN0oiEnQDUzTtn1bu8Cgk9QZmNuyNFY1b3TPGUISvCvCLZcCuEXNUrNdH23NraCs3mW3sJrrOffQEN8IaiBW0o3SgYVErNv+EnFulrYD+YcZY3DSX2istODVbThMaGsyYVaKUlCzMDbreW4eCrp3yyTImtVg4+1t2c8YEREkzEREAmIiARERAEREAREQCthQmDSZXO2V8ZjdQzs6rTVFlttZfvA4zXRaayGuqp8ZoOGshNou2W3lS6v9w1BE1GtZTXNwu02+VaCnvm0LiEaEU7awLlmvnHeJOwmY/wDkm3QkA9sqt27oJW4+5a6aUpNj1UBqWG2YG/ZB1cAdp0ktCWWKQtKS2opNfejaBgT7DLEJ2mExsw+aDxjnIJpKizJiBwibrSOK7mzYiIgqIiIBMREAiIiAIiIAiJz8rr3TcZjbNw3bg4paG6ne3l+MlJvQN66UW2zOwVFFSx4CnOay3VIDA1BAII7DPN9W65dzj6Vsenjj5a1LHtY/pNzo2Y1zHay1SbNKH+1uEdnS0vZm3TaHHk76vpKr6Lc8wqD2ypbtKS0sGApOdHQzU+ztqaqKeypm5ZtblotQR3frJW3uExaw4Ph4y9d6El32umtae6a1+0GO2lR7TMgL9edOwmWLZNKnjJb+IEmtawbdthcUeLtrN5bgW3rxlZ0lN16aAykguN0amsrF9DcRGYLvNFqeJ7BNZnY8TQc55nqvUGv5Xgb9q3olPi0t1UdrFO20V+z3MieIx/yDqOIQVuera/7d3xAdx8w/jO/0/wDJsLLYW7w+3unhuNUP+1y982dWjkOxERKgREQCYiIBERId0tqXdgqjixNBAJlOXmY+HaN2++0chxZj2ATnZn5Hi2QRYU3mHPyr/WeZy83IzLjXshqseAGgA5ACaV6294Qk2ur/AJBlZlbVr9nHPyg+Jv8AI/pOTbNOEOdO0wi0WbVok9EGROs9L+G2Uyb+bjOaepYFDzBVtD8Z5kik7/4VeFvraKeF626Dv83/ACyexTVhPJ1dtyzdexeFHQ0IliMUNDwPCdvqnS1zFF234chPKfqH0mcSjKSlwUI0IPbOC1WsrR20urL5Ny0y0l9VnOG9fKaiDkuujVEhMsdFdph2AE565gHEmsPeuv5RQdpkiC2/cC6DieEoppVpKptJZjuY85Zj4t7Mu+mnhQeduwSEm2G0lLOf1FXXpWXlCqqgFtT9TuwWg7gZ5F+E9x+aNbxel42BZFA9zcRzog1J7yZ4h9SZ2dXXFF8tnHe/tYqPDWQDtI7DMmrSkxp8Jp6oodnpvW8vDUW0bfa5W31A7uYnocPr2JkJ+8fQuDiDqp7jPEWm1myjkHjK2662+AfQEZXUOhDKeDA1EmeIs51+z/pXGTmdpInRxvyLLt0F0C8vt0b+Imb6rLWSZPTxOfidawsmgLek5+V+H+9wiU9XqAaWX+S20JXFt7jyd/8ApE4eV1LJyX3XbhbsB4DuAmnumNZ0V66ogyLEyCdJFZE0hAxYad0yA0EjjQdszAkoGLS/p+Q2LlWclPNZZXHuPCUPxkodsJZIPr1i8mRZt37ZqlxQ6n2MKzWzsBMgb0AF0f8AF3zlfhmd9x004zHx4zUA/sbUfGs9FOS1fWzXgunyjzjWWUlWFCOIlbggUM9BkYqXxro44NOVl4l215kJH1DUTO1VwdFOxPDNNVqdJYLXbJtoBqZ0sbBDqHeoU8BzMqlJez9VLwaePgNfag8KDzNOzZsW7CC3bFBz7Se0zJVVFCqKAcAJhk30xse7kXNEtKXbuUVmiWkjmvd2PB/l2Ycnq72wapjAWh3+ZviZ51/NNjIvPeuPdc1e4xdj7WNZqsdZ2+sQv8VBkiOJmLaHWST2TC5UjukQSLZ8UvUnjKQKTNWpoY4BsAzLdKlMygFqOQwp2xK1PiHfEiMgqrFazGSJK0CYkQZACsu7U0pwlkqIBEwbcmqtT2SZBcw5yBxmKszKN2hkiWIPQfiWf9t1W2jGiXx6Te/VfjPok+Q2XNt1dDRlIYEdo1n0bK6jmX+kWbvTVBycpBtc8E08Td/ZMe6kurXOCU4k2OqdUXBt0RQ959E3VFsH+5uXdOXa/J8lXKZOH+4BqVem7/EMP1nCsdRf7hsfPP2uYdHdhXHv9nrJ8pP1idIYIatsWyrKNzYjGpp9dh/mEitK6e/Jg+26eVg6VnrmFkXU+4xzbUmgutQgNyDU4e+dwEHhPFXbIx19VX3W20W6RpX6Lq8jMcLrmQWOJjsUuIrPjO3iA2DcbT9qHl2cpFurEovXtnZ7icD8yy/Q6QbKnxZLhKf2jxN/KdLpmec/HF1rL2H4FXFK+1fZPKfnGT6mfZxgdLNvcR/c5/oJHVT/AGJP+3L/AENG8Y5PLs2sqYVmbTGdVmQVnTjABPAfxksoB3czJB0lESQVoJjMnNBK1NTJBsIdJnWVjhSZVoJPGNsiTNTRh3xMFPiHfER/UGMCIleCRzisRAMC1OHHsgKfM3GIgEmZREsDJeM9x+H5frdNbGY1fEuVAP0XNR8axEr2fiQZ/kXQ7edjXLqHZk4qtctmnnSm4of0nL6F1L1LFvGyK3LKapQ/u2T9Vtuz2REzX45/TyZ3N3rW4Y7bGDXbykW7g/08kAeVh8twTf8AxjodvBwxk30BysgAsT8ts6qtDwPbERf2/iXj24K9Xr7W8cffJ2bzEWnZdKDwn2z5p13KOT1bKuk7gH2A/wCA2/zERLf80fu8mzOadZERNbAgzErWIlSSp2J0mdtTERkFsRElEEp5h3xES3IP/9k= দেশীয় গ্যাস অনুসন্ধান নিয়ে সরকার স্বল্প ও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। এরই মধ্যে ৪৬টি কূপ খননের পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে, যেখান থেকে জাতীয় গ্রিডে ২০২৫ সালের মধ্যে আরো অন্তত ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানো হবে বলে পরিকল্পনা গ্রহণ করা হয়েছে। এ পরিকল্পনা বাস্তবায়ন করা গেলে আগামীতে এলএনজি আমদানি কমানো সম্ভব হবে। —পেট্রোবাংলা চেয়ারম্যান ফলোআপ না থাকায় দুরবস্থায় পড়েছে গ্যাস খাত —ম. তামিম data:image/jpeg;base64,/9j/4QAYRXhpZgAASUkqAAgAAAAAAAAAAAAAAP/sABFEdWNreQABAAQAAAAeAAD/4QMraHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wLwA8P3hwYWNrZXQgYmVnaW49Iu+7vyIgaWQ9Ilc1TTBNcENlaGlIenJlU3pOVGN6a2M5ZCI/PiA8eDp4bXBtZXRhIHhtbG5zOng9ImFkb2JlOm5zOm1ldGEvIiB4OnhtcHRrPSJBZG9iZSBYTVAgQ29yZSA1LjMtYzAxMSA2Ni4xNDU2NjEsIDIwMTIvMDIvMDYtMTQ6NTY6MjcgICAgICAgICI+IDxyZGY6UkRGIHhtbG5zOnJkZj0iaHR0cDovL3d3dy53My5vcmcvMTk5OS8wMi8yMi1yZGYtc3ludGF4LW5zIyI+IDxyZGY6RGVzY3JpcHRpb24gcmRmOmFib3V0PSIiIHhtbG5zOnhtcD0iaHR0cDovL25zLmFkb2JlLmNvbS94YXAvMS4wLyIgeG1sbnM6eG1wTU09Imh0dHA6Ly9ucy5hZG9iZS5jb20veGFwLzEuMC9tbS8iIHhtbG5zOnN0UmVmPSJodHRwOi8vbnMuYWRvYmUuY29tL3hhcC8xLjAvc1R5cGUvUmVzb3VyY2VSZWYjIiB4bXA6Q3JlYXRvclRvb2w9IkFkb2JlIFBob3Rvc2hvcCBDUzYgKFdpbmRvd3MpIiB4bXBNTTpJbnN0YW5jZUlEPSJ4bXAuaWlkOjExNjZFMTFDMDU0RDExRUQ4REVCRUMxMEYxMkRGMUI2IiB4bXBNTTpEb2N1bWVudElEPSJ4bXAuZGlkOjExNjZFMTFEMDU0RDExRUQ4REVCRUMxMEYxMkRGMUI2Ij4gPHhtcE1NOkRlcml2ZWRGcm9tIHN0UmVmOmluc3RhbmNlSUQ9InhtcC5paWQ6MTE2NkUxMUEwNTREMTFFRDhERUJFQzEwRjEyREYxQjYiIHN0UmVmOmRvY3VtZW50SUQ9InhtcC5kaWQ6MTE2NkUxMUIwNTREMTFFRDhERUJFQzEwRjEyREYxQjYiLz4gPC9yZGY6RGVzY3JpcHRpb24+IDwvcmRmOlJERj4gPC94OnhtcG1ldGE+IDw/eHBhY2tldCBlbmQ9InIiPz7/7gAOQWRvYmUAZMAAAAAB/9sAhAAQCwsLDAsQDAwQFw8NDxcbFBAQFBsfFxcXFxcfHhcaGhoaFx4eIyUnJSMeLy8zMy8vQEBAQEBAQEBAQEBAQEBAAREPDxETERUSEhUUERQRFBoUFhYUGiYaGhwaGiYwIx4eHh4jMCsuJycnLis1NTAwNTVAQD9AQEBAQEBAQEBAQED/wAARCADIAMgDASIAAhEBAxEB/8QAkwAAAgMBAQEAAAAAAAAAAAAAAAECAwQFBgcBAAMBAQAAAAAAAAAAAAAAAAABAgMEEAACAgECAwUFBgMGBwAAAAABAgADESEEMRIFQVFhcROBIjJSFJGhsUIjBvDBstHhgpIzQ/FyotJzJBURAAICAQMEAQMFAQAAAAAAAAABEQIhMUFRYXESAzKhQgSBkbHBIhP/2gAMAwEAAhEDEQA/APXCTEiJMRMBxwjktgLEI4QEEIQjAWIRxcIwCIxFwJTZfjQRSkVWlnoi8RE6zE25ccJS2+tXJEXmuSv+Nzp50hOfX1MZwwz5TTXu6n0zg9xjkh0sti6Ix5ERgQIyJkojHIiBEUmRI4hIyOIYjhiMZHEJKEQy4CTEQEkImxjhCEzbAIRwgmAQhExwJaYQIkCVs+eGggck+Egxg3BtT17sTNnhKWXMnmGQZk3J0JQZ7FImWwEYPtm2zEy2jSZtwykY7CynmwNfsk6t4COVgPZKrskTG78rZBmlbsm1EdyveMhGDzIeIM6Fdq2LzKcj8J5mu8zVt969Lgg5Hd3zRM5r+qdNTvwlFG6S0dxl8cnO1DFERJRQkZDEMSUUcjIwkjCEjLxJQAjiYxRwhM2ggIQhEkEBFYOz2SaDLSu0+9gdk0WEVRZKzoJXjMmY1XMl5OhYRnZdYiftmh6u6UspzJdYKVkyo6ym1fdM0lRgePGVWDAOZDRSZyrxrxnPt0PjOju2UacZybn94woVbQmj4MtL6GZVbMuVsiaGTR0dluCVGDqJ3tvYLag3bPJ7Wz07iveQZ6Tpxyp7RxE02k5fYsm2KSIkTFJmRhHFAYQhCAGiOEcbKCEISYGEUcUaQydfEyl9SZenwtKH4xvQqmpDtk1GJCWKNJCNLCbOsqeaMCVuoJjaCrM2M6Sm0HWX4wTK7WAGe+Q1g0Rxt1VoT2zk3r7xxO3uAzaLOZdtrSxIHCRU0ehjU40ly8JF6WBjDYGJoZsi9oS1Mnl5tM+ORieo6O/MpHbjhPIbwczVqOPMMeU9R0KzLlTnPLk5l/ac/tWTtyJkojJMGQhHCUIjCOEAk0wjhKNAijhEMUUcUBkublRjMY3Nb2tWMhl/KdDNLNgFRqT2TmdVNVNNt1uU9FS3qLxAEGpWC6Qnnc0Xbj0VJ4sdAJkPXKqlzepAHcCZzundY3G+qsv2+2NtdWFN1rCtSe7tmi3qu4VSLDtKsaHBdzk9n5NZK+pprG6ZpH7k6ax5QxBPbykS6rqe2ufFbc3dPLW9ZFlx9OyvAOuKmA9vvzXt9xumfNddF5XXlDPST/mUr98TduIKVa9+x6NiSpbsM5G56lTXd6LtggZxMtv7y29avTdtLKrkypTmBww7J5y7fHf3Pdj00HadTr2DETq5BWql12O7uevUqeWhGY+Ux37zfW15SmzXw5QPxmDZ3B70p5rME4/TChvwOPOWb57qtz9OVsfGgLWtjj2MAARiUq9iXbrYhXZvRZlsjwJk7d2FPDB7pnJUWBGFijgWWw/dzAyDC7bdQ26iwvVZyupYDmAJI107MR+MkO8bM6lW2cp9VuchgMV1DTU/N4zr/t/fpbu0rdQjsCEwckjHaJz0Y2sF/KgJ8zLv21sufrX1GMLTVzf4m90Qs8YCE1Z22R7GKSiMg5yBEWJOIiNMRGEeIShGiEI5RoKKOKIYjFGYogKr6yzVuNCh4+B4yHUNmm8291FhIrvU1kjiMjiJe3AyPqBq+XOqnWGkmlZaXTH6M4f7X2n0/Tt50+3Bfb7l0fxGFKt7RKLeiV0WWsC1tVqlXU4bic6Tr2I22ut3NNJtF/L66pjnJUYDAMQDpF9ft8crrbUx+et1+/lx98mW5fxg1qknHynY8+nRQM+jWKUbiW1J7eE6O16e1SBOb3c+Uvbf7JSQGZmGmFR2P3LAG/fVvRQllSP7rX2L6fKh+LkVveLY4aYHGKHYttraI6GLp/Sdnuqt11O6hbW3VrGnnGQtSnlVgD82MzzF+1Xa767bhcVW+9WO4r8Sj2HM+imtKtqKq15UQBUUdgAwJ5Dq21V7GyeV1bmRxxVhwIjzPdEpTV8p4MWxpsqu9Ws9k0Xra+TjJ8Zlr3N1Fo56gw76iMH/AAtw+2dFdwbUyNtZ9q/jkyXK3Krpo0c8UsTiwad0svpT6xNP9LboPbYzP/SRNBLnhQqnvsJf/pUIPvlVi2c7WWNz2WHmZiAMnAHAaDQaSk8ayQ650juFdq7eu65/hQYHn2Ts/tBhZXfYNSeUE/bPP7wFtuK+AscBiPtzPTftSgU1bhV1UMqg9+mf5xkWUUt1g70REcIQc5DEJLEWICFCOEICC6EISyhRGOIwGIyJMkZAxQMDwlIrNZI4qdfbLonXTMVkaUeq5Eolg5QuW4SkNiQts9wjhEnBfi2Zt5u3Ngqp+NtBj+c1IaahXW9gFjcAxALGZ9rSq2G5uJ0WarKldg4C844MRnEKp67sqzriqwlv1JXcvonJ17p5fqArNr85AUanJxO3vLLETGdScZx2zg9T6Tu3cs1impiOzj55g05CrSWpztwdtZTz0MDroRHst61f6VnDvk7NgdrkWDGPhbsMw2ozEmo++uuO8ROuxSutTq2WgjI4SiywNpMVV5ZOOMdndLFJLjuElKB2cl7186gdxzPTftksdlZzDhZofYJxNn0+/fua9u6o1eGJfOCM4xpPWbHaJs9stCnJGrN3seJlpZk5/bZePjuaIoQMpmAoQiiAIQhAC6EIShiiMcRgBEyJkjImACkbA7ABTgZyZKEHkpWayioylwSQO8y9+MobjMbYZ01cqTJuuoV0XLUWCqdMk4HdrNNe590ZbIlVWyqt3H1Nqh3UYQnXAmh1CDHKCvy4lpzvAoW+TJvHdhzK/u6BlPh3TlbrrbqwXRuQYxribt96WvKmh0wJxuobbp1C8y1F7D8zFhnyjh8l+FYmDLuuqNerBsHXJ5dRkdw9k5jbi31chOXHD2zSEzqQAOwDhK7EXOmsTZm6p9Caljl24tL6j2mUDUYlinGnfxk6l6Hqf2upJ3Fp7lXP2megnK/bu39HpqMfiuJc+XAfhOrNFocvsc2YQhCBmKKOKIYQhCICzMeZGOaDCIxxGKQIkyMkZGKQDMiTGZGNDQmGRKLBmaJTcvHvkeyuJNvU9h06DSXFQw11mWslRrLPXUDjJq8ZLaMu52FNrEtnyycTl7npe0Q5wST3kzqbrdqoyZyt9vBjTTTJMTfBop3OVuqq625U4TC4l115ZjkzOz5EaRNmMHSSRhqzaKBk+QlHN2DWNmH+lnxsI7F+XzMpKcEWtCk9/wBA3f1XTKXIAZByMB4D+ydLM+fbLre96dyJtyvJbYPURhkeOPKe36fva97txaujDR17jLaOU1whFJYgihCIAhCEAJxxRxyUEUcImxkTIkSZkZO4ESJEiTMMTRMCIEqt44HZL8Tn7vdLRuOaw8tWArHuLHAjalMqjiyG+RqJzd5vq6j7zBD4nE6T4MyvsNsSXNKlj2sMzE6UcDddVR+FgPjObfvS5wXz7J6C3bUNZyLSD7AolF+w2aKGdAWOiooJJPgBGn0G6nnmuUniSZEuxGeAHHM7V/SwihrlWpmGRSp1Vfmtfs8hOXuKash+NfCtOHOe/HYJdau2duTG9lXEy+DOLdPc1J0B7/LwgmmANcnj8zd/kJFiMkk8dGI/oWTppfcFgNETSwjgo7EHie2aJRoYWs3qSp/Ut5+KJonj3meh6J1I7TcjnP6T+648Ow+ycQV8mABjGgxLV5gcgxwI+kKQwBByDqCI55/9v9WBQbTcHBGlTH+md/MholhCLMIhSEIZhEElohFHM0zUIo4iZQwikWsUdsra/wCUR+LewpRbIllHEzObWbidIhknSWqcikua5QCR2TzP7j6ns9vt2q3DEvcRhFGW5feyZ1up7xNltLL3+FFJx347J85qN3WeotduGLH43UDP6YOoUDuEtLjcUntek9RPoVVbw4V1B29zHSxcfCT8w++dRiMEBsCeU2tGyof6Kqy7d7Aj9Qup5VYnOUHLgBfPWb03tXTqbKX3Hq1rrSwJbK/KGHb58O6Q/wAdvNWkt5Nl+Qkv9Jt9Nza1SC3JYnvMjbvKaOZ1AZlGTYfhQfif5zBtuobndrkV2gqcqeTlrcHTly5z5H7ZRvX15CpIyTTSeLNwLWfx4cI1+PCTs5kVvyXbFVH8mTe76y7Lvko5yiH4rD8zY4KP475zXsaxixOSdCw/pST3DE82W5snFlnzH5E8JNKSAeC2AZZvy1L/AN38cZfYyKqtvdfctFI/VbTwQds7f0tO1267argo95uBZjxaXdK2H0m39Vxi60aKeKp/aYPXzMSeBgkIxJRk4Pb4S5Npnsz2ZE01p2TQqYH8o4AxJtgmucYyT7J1Om9V3vpI1h9VGGgOjY85k3Y5NrcwGMVk59kv2iAbaoLqAi/hE0B2U6lt2A5iUJ7CP7Jau6obhYv24nJVc+eMiRIJIJx/OT4ihHbDqeDA+2E4yhR3474Q8Qg9DAkDjKWvA+HUypnZuJmVfWy5L2uUcNZS9rHwEjIkzVVSFIyZB3wMgZPdDJ74KM+RlCBNTrLAMQRSBrAnv7IgPLfvnd8mzTbA62sMjwXWeV6FatXUq2Z/TXUFsZ8Tn2TofvDcm/qCoPhVfxP90t6L0RUSvebsAlgDVU2g5nOE5vxjXyUA9Du77aNb6dy5RK/fWlcD3RqXUajI7dPGZB1Lp+zt9Lb7P3C/NdbYcue9lGuvtmjkv3VnqBl29+3fms3Dk8yKNOQISF5fPA8ZVu9z0ShH3i1fWsCUyuDWrfFyjm93y0bzlvtFl9UQuGzH1O+z6nksa7d7e5CaEof0wSRlHCoMEd4mY7vcbkKm7HpXuvK7jBZingDoXHHx85k6n1G7cMtpqG30FtABDDlOh7AOzhicqy++1uZnJxr3YPgBFayy1937DSeOh2ORi64ADAZRDwrHHnadXpWzF7ByP/UpIbJ422DtPgJz9mtm8qWwoQXYLdjQ2WZ0C+B4nu+yepStKKkoH5AAcaDPhEUJ8ue/vEpsr4nH98vIA0AwDAqCMHt4QEUVrjI7eyXKg4k5iUBSQupHCZtx1Crbt6NQO53J/wBmvUj/AJm4KPOAE+pgDY7j/wAZxnykthYLdpS4+QfaNJibY7zqLq/ULeSkajaU55f8b/mnUqpSqsKi8qqMKBwAiGSDA6Z1Pd2QIIz92TGWCjTt7JEtj82T8v8AfACPvNkkgDt74SJwRnTxEIxHXzHmEIhjzpIE9sIQAjxPhLExCEAJ5mffXCna2WE64OIQiA8L0nb/AP1+pNdeA1e3XAB4FmY8ufLJPsnpra6fTNtmlNRV+XGc6jkX/KB9sIS69RM59m3/APqU25ISxGGMD4lxhSfHOmfETzYHoevUbhyPo1ZzklToe73YQlOZU/L+iVo+DGbKlQKqfra8zHUDymvpex+pvHMM11j1H8T+VfaYQmW/Qs9h0/bLXZzjRKByL4ufjM1NqM9/CEJTEMDx4wIx5QhACm+l9xU9auamYcoZdCuZm23obQjZhBRZxCn/AHO9w35vxhCAzoImde2ScqumkIQAztcASc/dKzccZUjP8ecIQEQNxbX8P+MIQgB//9k= গ্যাস খাতের আজকের এ দুরবস্থার পেছনে বিভিন্ন সময়ের ভূতাত্ত্বিক জরিপ ও সমীক্ষাগুলোর ফলোআপ না করা বড় ধরনের ভূমিকা রেখেছে। গত দুই দশকের বেশি সময় ধরে এ জরিপগুলোকে কাজে লাগাতে কোনো ধরনের উদ্যোগ নেয়নি পেট্রোবাংলা। গ্যাস খাতের অনুসন্ধানের পেছনে এটিকেই পেট্রোবাংলার নিষ্ক্রিয়তার সবচেয়ে বড় উদাহরণ বলে ধরে নেয়া যেতে পারে। —জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও বুয়েটের অধ্যাপক Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 14, 2022 Author Elite Members Share Posted August 14, 2022 খনিজ সম্পদের যথাযথ ব্যবহারে বাংলাদেশের অর্থনীতির চেহারা পাল্টে যেতে পারে https://www.youtube.com/watch?v=v_kcZIM_TeA Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 14, 2022 Author Elite Members Share Posted August 14, 2022 https://bonikbarta.net/home/news_description/309707/উৎপাদনে-এলে-দিনে-মিলবে-৪০-মিলিয়ন-ঘনফুট-গ্যাস ছাতকে দুই কূপ খননের উদ্যোগ উৎপাদনে এলে দিনে মিলবে ৪০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস আবু তাহের আগস্ট ১৪, ২০২২ https://bonikbarta.net/uploads/news_image/news_309707_1.jpg?t=1660471816 সুনামগঞ্জের ছাতক গ্যাসক্ষেত্রটি দীর্ঘ ১৭ বছর ধরে পরিত্যক্ত। সেটিকে দ্রুত উৎপাদনে আনার তাগিদ জ্বালানি সংশ্লিষ্টদের বহুদিনের। কিন্তু আইনি জটিলতায় এগোতে পারেনি জ্বালানি বিভাগ। তবে নাইকোর সঙ্গে যে অংশ নিয়ে আইনি জটিলতা রয়েছে, তার বাইরে দুটি এলাকায় কূপ খননের উদ্যোগ নিয়েছে পেট্রোবাংলা। দোয়ারাবাজার ইস্ট-১ ও দোয়ারাবাজার ওয়েস্ট-১—এ দুটি এলাকায় অনুসন্ধান কূপ খনন করবে বাংলাদেশ পেট্রোলিয়াম এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রডাকশন কোম্পানি লিমিটেড (বাপেক্স)। তাতে সফল হলে এ সংকটের সময় জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ৪০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস যুক্ত করা সম্ভব হবে। খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, ছাতকে এখনো ৪৫০ বিসিএফ (বিলিয়ন কিউবিক ফুট) গ্যাসের মজুদ রয়েছে। বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী বণিক বার্তাকে বলেন, গ্যাসক্ষেত্রটিতে শুরু থেকেই নাইকোর সঙ্গে রাষ্ট্রীয় কোম্পানি হিসেবে বাপেক্স কাজ করেছে। ফলে তারা (নাইকো) চলে গেলেও এখন মামলার রায় হওয়ার ফলে আমরা সেখানে কাজ করতে পারব। ছাতকে পূর্ব ও পশ্চিম দুটি ব্লক রয়েছে। যে এলাকায় বিস্ফোরণ ঘটেনি, আমরা ওই এলাকায় থ্রিডি সিসমিক সার্ভে করব। এরপর সেখানে অনুসন্ধান কূপ খনন করা হবে। এরই মধ্যে দুটি এলাকায় অনুসন্ধান কূপ খননের জন্য ডিপিপি (ডিটেইলড প্রজেক্ট প্ল্যান) নেয়া হয়েছে। সম্প্রতি বাপেক্সের এক কার্যপত্র সূত্রে জানা যায়, ছাতক গ্যাসক্ষেত্রের তিনটি এলাকায় থ্রিডি সিসমিক সার্ভে করার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ডিপিপি প্রণয়ন করা হয়েছে ছাতক, দোয়ারাবাজার ও কোম্পানীগঞ্জ এলাকায়। তবে এক্ষেত্রে আইনগত কোনো জটিলতা আছে কিনা, সে বিষয়টি দেখার উদ্যোগ নেয়া হয়েছে। এর মধ্যে দোয়ারাবাজার ইস্ট-১ ও দোয়ারাবাজার ওয়েস্ট-১ অনুসন্ধান কূপ খননের জন্য ৪৫২তম সভায় ডিপিপি অনুমোদন দিয়েছে বাপেক্স। সেই পরিকল্পনার কপি পাঠানো হয়েছে পেট্রোবাংলায়ও। সংস্থাটির আইন বিভাগের সামগ্রিক মতামত বিশ্লেষণ করে অনুমোদন দিলে ছাতকে অনুসন্ধান কূপ খননে আর কোনো বাধা থাকবে না বলে জানিয়েছেন পেট্রোবাংলার শীর্ষ এক কর্মকর্তা। গ্যাস উৎপাদন বাড়াতে বাপেক্স ২০৪১ সাল পর্যন্ত যে পরিকল্পনা করেছে তার মধ্যে ছাতক গ্যাসক্ষেত্রের বিষয়টিও রয়েছে। যেখান থেকে ২০২৪ সালের মধ্যে জাতীয় গ্রিডে গ্যাস যুক্ত করার পরিকল্পনা তাদের। বাপেক্স সূত্রে জানা গিয়েছে, ছাতক গ্যাসক্ষেত্র এলাকায় দুটি অনুসন্ধান কূপ খননে প্রাক্কলিত ব্যয়ে ধরা হয়েছে ১৯৮ কোটি টাকা। আর সেই অর্থ আসবে গ্যাস উন্নয়ন তহবিল (জিডিএফ) থেকে। ওই কূপ দুটিতে গ্যাসের মজুদ রয়েছে ২৯৫ বিসিএফ। বাণিজ্যিকভাবে তা আবিষ্কৃত হলে সেখান থেকে দৈনিক ৪০ এমএমসিএফ কম-বেশি গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হবে। বাপেক্সের সঙ্গে ২০০৩ সালে যৌথ উদ্যোগে একটি চুক্তির আওতায় ছাতকের টেংরাটিলায় গ্যাসকূপে গ্যাস উত্তোলনের দায়িত্ব পায় কানাডার প্রতিষ্ঠান নাইকো। কূপ খনন শুরু হলে ২০০৫ সালে গ্যাসক্ষেত্রটিতে দুই দফায় বিস্ফোরণ ঘটে। বিস্ফোরণের পর গাফিলতি ও অদক্ষতার কারণে নাইকোর বিরুদ্ধে মামলা ও অভিযোগ করা হয়। দীর্ঘ আইনি লড়াই শেষে ২০২০ সালে এ মামলায় জয় পায় বাংলাদেশ। জয়ের পরই মূলত সেখানে নতুন করে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনের পরিকল্পনা শুরু করে বাপেক্স। তবে এখনো বেশকিছু আইনি জটিলতা রয়েছে। কেননা মামলার রায়ে বাংলাদেশকে যে ১ বিলিয়ন ডলার ক্ষতিপূরণ দেয়ার কথা বলা হয়, সেটির বিষয়ে নাইকোর পক্ষ থেকে এখনো কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি। যে কারণে আইনি কাঠামোর মধ্য থেকে ছাতকে গ্যাস অনুসন্ধান চালাতে চায় জ্বালানি বিভাগ। পেট্রোবাংলার গ্যাস মজুদের তথ্য অনুযায়ী, ছাতকে নাইকোর ফেলে যাওয়া কূপে ৪৪৭ বিলিয়ন ঘনফুট (বিসিএফ) গ্যাসের মজুদ রয়েছে। আন্তর্জাতিক বাজারমূল্য হিসাব করলে প্রতি হাজার ঘনফুট গ্যাসের মূল্য ১৫ ডলার ধরে মজুদ থাকা গ্যাসের আর্থিক মূল্য দাঁড়ায় প্রায় ৬৭০ কোটি ডলারের বেশি। সেই হিসেবে ছাতকের দুটি গ্যাসক্ষেত্রে ২৯৫ বিসিএফ গ্যাসের আর্থিক মূল্য ৪৪২ কোটি ডলারের বেশি। গ্যাস সংকটের এ সময় জাতীয় গ্রিডে সেই গ্যাস সরবরাহ হলে তা পেট্রোবাংলাকে কিছুটা হলেও স্বস্তিতে ফেরাবে। ছাতকে দুটি গ্যাসকূপ খননের বিষয়ে জানতে চাইলে পেট্রোবাংলার শীর্ষ এক কর্মকর্তা নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে বণিক বার্তাকে বলেন, ছাতক গ্যাসক্ষেত্র নিয়ে নাইকোর সঙ্গে আমাদের আইনি জটিলতা এখনো রয়েছে। তবে তাদের অংশের বাইরে দুটি এলাকায় পেট্রোবাংলা অনুসন্ধান কূপ খননের উদ্যোগ নিয়েছে। যত দ্রুত সম্ভব ছাতকের কূপে পড়ে থাকা গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত করাই আমাদের পরিকল্পনা। তাই চলতি বছরেই কূপ দুটি খননের উদ্যোগ নেয়া হবে। পাকিস্তান পেট্রোলিয়াম করপোরেশন ৭৫ কিলোমিটার সিসমিক সার্ভে করে ১৯৫৯ সালে ছাতকে গ্যাসের সন্ধান পায়। ১৯৬০ সাল থেকে একটি কূপে বাণিজ্যিক ভিত্তিতে গ্যাস উত্তোলন শুরু হয়। তখন দৈনিক ৪০ লাখ ঘনফুট গ্যাস তুলে দেয়া হতো ছাতক সিমেন্ট ও পেপার মিলে। ২ হাজার ১৩৫ মিটার পর্যন্ত খনন করা সেই কূপটির ১ হাজার ৯০ থেকে ১ হাজার ৯৭৫ মিটারের মধ্যে নয়টি গ্যাসসমৃদ্ধ স্তরের সন্ধান মেলে। তবে সেই গ্যাস কাঠামোর মধ্যে একটি ফাটল থাকায় ক্ষেত্রটিকে ছাতক পূর্ব ও ছাতক পশ্চিম নামে দুই ভাগে বিভক্ত করা হয়। ১৯৮৪ সালের পর ছাতক থেকে গ্যাস উত্তোলন বন্ধ হয়ে যায়। ১৯৮৫ সালে ‘ওয়ার্কওভার’ করা হলেও তা সফল হয়নি। এরপর গ্যাসক্ষেত্রটিতে আর অনুসন্ধান কাজ চালানো হয়নি। ১৯৯৮ সালে কানাডার কোম্পানি নাইকো ছাতকসহ কয়েকটি গ্যাসক্ষেত্র প্রান্তিক (পরিত্যক্ত) দেখিয়ে গ্যাস অনুসন্ধানের প্রস্তাব দেয়। ১৯৯৯ সালে বাপেক্সকে সঙ্গে নিয়ে একটি যৌথ সমীক্ষা চালায়। Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 24, 2022 Author Elite Members Share Posted August 24, 2022 https://www.dhakatribune.com/bangladesh/2022/08/19/pms-energy-adviser-urges-us-for-oil-gas-exploration-in-bangladeshs-offshore PM’s energy adviser urges US for oil, gas exploration in Bangladesh's offshore Bangladesh seeks more US investment through DFC financing UNB August 19, 2022 4:09 PM Prime Minister’s Power, Energy and Mineral Resources Affairs Adviser Dr Tawfiq-e-Elahi Chowdhury has encouraged the US companies for oil and gas exploration in Bangladesh's offshore areas and to look at the prospects of nuclear power modular reactors in Bangladesh. He also urged the US government to invest more through its International Development Finance Corporation (DFC) in Bangladesh's renewable energy sector. The adviser made the request to US Under Secretary of State for Economic Growth, Energy, and Environment Jose W Fernandez at a meeting held at the US Department of State in Washington DC on Thursday. Dr Chowdhury and Under Secretary Fernandez discussed the existing bilateral energy cooperation and explored possible ways to strengthen it further. The Energy adviser briefed the under secretary on the policies adopted by the government of Prime Minister Sheikh Hasina to make Bangladesh self-reliant in power and energy, said the Embassy in a media release on Friday. He also highlighted how the Bangladesh government was diversifying its power generation using energy from various sources like gas, oil and coal, nuclear as well as renewables. Mentioning that the current global energy shortages caused by the Ukraine war had placed many countries including Bangladesh at risk in sustaining their energy securities, the adviser sought the US attention to play its role to improve the situation. The US under secretary appreciated Bangladesh's impressive socio-economic growth and achievements in poverty reduction. Acknowledging that the Ukraine war was affecting countries of the world, the US did not impose sanctions on essential commodities like food, energy or fertilizers, Fernandez told the Adviser. The US under secretary encouraged Bangladesh to work more closely with the US to further improve labour rights and factory safety conditions to open up new opportunities and areas of cooperation. He termed clean energy as a potential sector and opined that Bangladesh could explore such possibilities. Under Secretary Fernandez also urged Bangladesh to join the Global Methane Pledge launched at COP26 in November last year. Dr Chowdhury and Fernandez agreed that the Bangladesh-US relationship was widening and deepening and the two governments should remain engaged to advance their common interests. Meanwhile, the adviser joined a high-level roundtable with senior energy industry leaders from the United States in the afternoon. The US-Bangladesh Business Council hosted the event under the theme “Current State of Play: US-Bangladesh Energy Cooperation”. The Council’s US-Bangladesh Energy Taskforce, launched by Prime Minister Sheikh Hasina in September 2021, shared an update with Dr Chowdhury regarding recommendations from the business community on the expansion of LNG import capacity, the country’s ambitious green energy transition, and domestic energy exploration. Dr Chowdhury noted the critical steps and austerity measures Bangladesh is taking to manage the current energy crisis and to put in place sustainable short-to-long term solutions to meet the energy demands of a fast-growing economy like Bangladesh. Additionally, there was a discussion around studies being done around storage solutions, wind and solar energy, including floating solar that can be incorporated in the energy mix. Overall, the discussion explored how the US energy industry can participate in supporting Bangladesh’s economic growth with a particular focus on an all-of-the-above approach for the energy transition. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 24, 2022 Author Elite Members Share Posted August 24, 2022 শাহবাজপুর গ্যাসক্ষেত্রের ৬ষ্ঠ কূপ 'টবগী-১' এর খনন কাজ শুরু ! | Bhola Gas Tunnel | Tubgi-1 https://www.youtube.com/watch?v=fmMLeMYX2HI Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 25, 2022 Author Elite Members Share Posted August 25, 2022 https://bonikbarta.net/home/news_description/310815/ বাংলাদেশকে ঘিরেই পরিকল্পনা বড় করছে শেভরন আবু তাহের আগস্ট ২৩, ২০২২ https://bonikbarta.net/uploads/news_image/news_310815_1.jpg পাঁচ বছর আগে বাংলাদেশ থেকেও ব্যবসা বিক্রি করে চলে যাওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল জ্বালানি খাতের বহুজাতিক কোম্পানি শেভরন। যদিও এখন গোটা দক্ষিণ এশিয়ায় কোম্পানিটির কার্যক্রম রয়েছে শুধু বাংলাদেশেই। প্রতিবেশী মিয়ানমারের জ্বালানি খাতে দীর্ঘদিন কাজ করলেও সেখান থেকেও ব্যবসা প্রত্যাহার করে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে কোম্পানিটি। বর্তমান পরিস্থিতিতে এ অঞ্চলে শুধু বাংলাদেশকে ঘিরেই ব্যবসা সম্প্রসারণের পরিকল্পনা করছে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক শেভরন। দেশের জ্বালানি খাতে শেভরন ব্যবসা করছে দুই যুগেরও বেশি সময় ধরে। বর্তমানে জাতীয় গ্যাস গ্রিডে স্থানীয় পর্যায়ে সরবরাহকৃত গ্যাসের ৬০ শতাংশই আসছে শেভরনের নিয়ন্ত্রণাধীন গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে। পেট্রোবাংলার সহযোগী হিসেবে বিবিয়ানা, মৌলভীবাজার ও জালালাবাদ গ্যাসফিল্ডে গ্যাস উত্তোলন ও তা সরবরাহের কাজে নিয়োজিত রয়েছে কোম্পানিটি। ২০১৭ সালেই বাংলাদেশ ছেড়ে যাওয়ার পরিকল্পনার কথা জানিয়েছিল শেভরন। তবে পরবর্তী সময়ে ওই পরিকল্পনা থেকে সরে আসে কোম্পানিটি। এ মুহূর্তে দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ ছাড়া আর কোথাও কোম্পানিটির ব্যবসায়িক কার্যক্রম নেই। কোম্পানিটি এখন দেশের ১ লাখ ৮৬ হাজার একর এলাকাজুড়ে কার্যক্রম চালাচ্ছে বলে শেভরনের বার্ষিক প্রতিবেদনে উঠে এসেছে। বর্তমানে গ্যাসের সরবরাহ বৃদ্ধির পাশাপাশি দেশের ভূভাগে (অনশোর) গ্যাস উত্তোলন কার্যক্রম সম্প্রসারণে তত্পর হয়ে উঠেছে শেভরন। কোম্পানিটি এরই মধ্যে আরো কয়েকটি গ্যাসক্ষেত্রে উত্তোলন কার্যক্রম চালানোর আগ্রহ প্রকাশ করেছে। সংশ্লিষ্ট বিভিন্ন সূত্রের তথ্য অনুযায়ী, শেভরন এখন দেশের ভূভাগের ১১টি ব্লকের হাই প্রেশার জোনে অনুসন্ধান চালাতে আগ্রহ প্রকাশ করেছে। এর মধ্যে রশিদপুর ও ছাতকে নাইকোর ফেলে যাওয়া কূপে উত্তোলন কার্যক্রম চালাতে চাইছে কোম্পানিটি। কোনো অংশীদারিত্ব চুক্তি (পিএসসি) বা দরপত্র ছাড়াই গ্যাসক্ষেত্র দুটিতে কাজ পেতে চায় শেভরন। এ নিয়ে পেট্রোবাংলার কাছে এ সম্পর্কিত কিছু প্রস্তাবও দিয়েছে তারা। যদিও এ বিষয়ে এখনো কোনো সাড়া দেয়নি পেট্রোবাংলা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বণিক বার্তাকে বলেন, অনশোর এলাকায় জ্বালানি তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানে শেভরন আগ্রহ দেখিয়েছে। তাদের প্রস্তাব বিষয়ে পরীক্ষা-নিরীক্ষা চলছে। এটি নিয়ে জ্বালানি বিভাগ আরো পর্যবেক্ষণ চালাবে। তবে এখনো কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। বাংলাদেশে ব্যবসার আওতা ও পরিধি বাড়াতে বহুজাতিক কোম্পানিটি এমন এক সময় তত্পর হয়ে উঠেছে, যখন দেশে জ্বালানি সংকট দেখা দিয়েছে। একই সঙ্গে গ্যাসভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্রগুলোর বড় একটি সক্ষমতা বন্ধ রাখতে হয়েছে গ্যাসের অভাবে। এমন সময়ে দেশের ভূভাগে শেভরনের কাজ করার এ আগ্রহকে ইতিবাচকভাবে দেখছেন জ্বালানি বিশেষজ্ঞরা। তাদের ভাষ্যমতে, দেশে গ্যাস উৎপাদনের যে চিত্র তাতে এ মুহূর্তে উত্তোলন কার্যক্রমে উন্নত প্রযুক্তির প্রয়োগ দরকার, যাতে জাতীয় গ্রিডে আরো দ্রুত গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানো সম্ভব হয়। জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক বদরূল ইমাম বণিক বার্তাকে বলেন, দেশের গ্যাস সংকটের এ ক্রান্তিলগ্নে অনুসন্ধান ও উত্তোলনে শেভরন আগ্রহ দেখালে সেটি খারাপ কিছু নয়। আমাদের গ্যাস প্রয়োজন এবং সেটি দ্রুত। সেক্ষেত্রে তাদের প্রযুক্তি অনেক উন্নত। বাপেক্সেরও সক্ষমতা রয়েছে। তবে শেভরনের চেয়ে বেশি নয়, সেক্ষেত্রে দুটি কোম্পানির সমন্বয়ে কাজ করা গেলে বাপেক্সেরও অভিজ্ঞতা বাড়বে। দক্ষিণ এশিয়ায় বাংলাদেশ ছাড়া এ মুহূর্তে শেভরনের কোনো ব্যবসায়িক কার্যক্রম নেই। জ্বালানি খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের সমুদ্র ব্লকগুলোয় এখন বিদেশী বহুজাতিক কোনো বড় কোম্পানি নেই। অন্যদিকে গ্যাস উত্তোলনে অংশীদারিত্ব চুক্তি সংশোধনের কাজ করছে পেট্রোবাংলা। এমন সময়ে বাংলাদেশের ভূভাগে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে শেভরনের আগ্রহ বিদেশী অন্যান্য কোম্পানিরও দৃষ্টি আকর্ষণে বড় ভূমিকা রাখতে পারে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে শেভরন বাংলাদেশের করপোরেট অ্যাফেয়ার্স বিভাগের কমিউনিকেশন ম্যানেজার শেখ জাহিদুর রহমান বণিক বার্তাকে বলেন, দীর্ঘদিনের অনুসৃত করপোরেট নীতি অনুযায়ী ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে আমরা মন্তব্য করি না। ২৫ বছরেরও বেশি সময় ধরে বাংলাদেশে সাশ্রয়ী, নির্ভরযোগ্য ও পরিচ্ছন্ন জ্বালানি সরবরাহ করে আসছি আমরা। এর মাধ্যমে অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে পেট্রোবাংলাকে সহায়তা করছে শেভরন বাংলাদেশ। আমরা সবসময় আজকের এবং আগামীর জ্বালানি সুরক্ষায় সহায়তা দিতে বাংলাদেশের জনসাধারণ এবং সরকারের সঙ্গে অংশীদারির সম্ভাবনা খুঁজছি। দেশের অভ্যন্তরে শেভরনের তেল-গ্যাস অনুসন্ধানে ব্যাপ্তি বাড়ালেও বাংলাদেশের প্রতিবেশী দেশগুলোয় তেমন কোনো কার্যক্রম নেই। শেভরন এতদিন ফরাসি কোম্পানি টোটাল এনার্জির সঙ্গে যৌথ কনসোর্টিয়ামের ভিত্তিতে মিয়ানমারের গ্যাস খাতে কার্যক্রম চালালেও বর্তমানে উভয় কোম্পানিই দেশটি থেকে বিনিয়োগ প্রত্যাহার করে নেয়ার ঘোষণা দিয়েছে। দেশের অনশোর ব্লক ১২, ১৩ ও ১৪-এর অধীন গ্যাসক্ষেত্রগুলোয় অনুসন্ধান চালাতে আগ্রহী শেভরন। বিবিয়ানা, জালালাবাদ ও মৌলভীবাজার গ্যাসক্ষেত্র এ ব্লকগুলোর মধ্যেই পড়েছে। এছাড়া এসব গ্যাসক্ষেত্রে শেভরনের চুক্তিভিত্তিক উত্তোলন কার্যক্রমের মেয়াদও বাড়ানো হয়েছে। শেভরন ও পেট্রোবাংলার মধ্যে সই হওয়া চুক্তি অনুযায়ী, জালালাবাদে ২০২৪ সাল, মৌলভীবাজারে ২০২৮ ও বিবিয়ানায় ২০৩৪ সাল পর্যন্ত উত্তোলন কার্যক্রম চালাবে শেভরন। এসব গ্যাসক্ষেত্র থেকে গ্যাস ছাড়াও প্রতিদিন গড়ে ১ লাখ ১৪ হাজার ব্যারেল জ্বালানি তেল, ৬৫৮ মিলিয়ন কিউবিক ফুট প্রাকৃতিক গ্যাস ও ৪ হাজার ব্যারেল কনডেনসেট উত্তোলন হচ্ছে। পেট্রোবাংলা বলছে, এখন এসব গ্যাসক্ষেত্র থেকে জ্বালানি তেলের উৎপাদন আগের চেয়ে কিছুটা কমেছে। এর বিপরীতে গ্যাস ও কনডেনসেট উত্তোলন বেড়েছে। জাতীয় গ্রিডে গ্যাস সরবরাহে এ মুহূর্তে শেভরন প্রধান ভূমিকা নিয়েছে উল্লেখ করে জ্বালানি খাতসংশ্লিষ্টরা বলছেন, জাতীয় গ্রিডে স্থানীয় দৈনিক সরবরাহকৃত গ্যাসের প্রায় ৬০ শতাংশ আসছে শেভরনের পরিচালনাধীন গ্যাসক্ষেত্রগুলো থেকে। স্থানীয় পর্যায়ে মোট সরবরাহের অর্ধেকই আসছে শেভরন পরিচালিত বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র থেকে। কোম্পানিটির পরিচালনাধীন গ্যাসক্ষেত্রগুলোর কূপ সংস্কারের কারণে এগুলোর সরবরাহও বাড়ছে। পেট্রোবাংলার তথ্যানুযায়ী, দেশের জাতীয় গ্রিডে এলএনজিসহ দৈনিক গ্যাস সরবরাহ হচ্ছে ২ হাজার ৯০০ মিলিয়ন ঘনফুটের কিছু বেশি। এর মধ্যে এলএনজি বাদ দিলে স্থানীয় গ্যাস সরবরাহ ২ হাজার ৪০০ মিলিয়ন ঘনফুট। যেখানে শেভরনের পরিচালনাধীন গ্যাসফিল্ড থেকে আসছে ১ হাজার ৪২২ মিলিয়ন ঘনফুট, যা স্থানীয় সরবরাহের ৬০ শতাংশ। এর মধ্যে শুধু বিবিয়ানা গ্যাসক্ষেত্র থেকেই সরবরাহ হচ্ছে দৈনিক ১ হাজার ২২৮ মিলিয়ন ঘনফুট। এর বাইরে কোম্পানিটি পরিচালিত জালালাবাদ গ্যাসফিল্ড থেকে সরবরাহ আসছে দৈনিক ১৭৭ মিলিয়ন ঘনফুট এবং মৌলভীবাজার গ্যাসফিল্ড থেকে সরবরাহ আসছে দৈনিক ১৮ মিলিয়ন ঘনফুট। শেভরনের বিবিয়ানা গ্যাসফিল্ডে কূপ রয়েছে মোট ২৬টি, যার সবগুলোই সক্রিয়। জালালাবাদে ১৩টি কূপের মধ্যে সক্রিয় সাতটি এবং মৌলভীবাজারে সাতটির মধ্যে পাঁচটি কূপ সক্রিয় রয়েছে। দেশের ভূভাগে বহুজাতিক কোম্পানিটির কাজের এ আগ্রহকে বেশ ইতিবাচকভাবে দেখছে না বাপেক্স। সংস্থাটির সংশ্লিষ্টরা বলছেন, দেশের স্থলভাগে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনে বাপেক্স একাই সক্ষম। এরই মধ্যে তার প্রমাণও দিয়েছে সংস্থাটি। বরং বাপেক্সের যেসব জায়গায় সক্ষমতা কম, সেসব স্থানে বহুজাতিক কোম্পানিগুলোকে কাজ করাতে পারলে তা আরো বেশি সাফল্য আনবে। বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) মোহাম্মদ আলী বণিক বার্তাকে বলেন, পিএসসি চুক্তির আওতায় শেভরন কাজ করতে চাইলে তারা সেটি করতে পারে। তবে সেটি ভূভাগে নাকি সমুদ্রে সে বিষয়ে জানা নেই। আমরা এ-সংক্রান্ত কোনো প্রস্তাবও পাইনি। তাদের প্রস্তাব পেলে বোঝা যাবে, আসলে তারা কোথায় ও কী ধরনের কাজ করতে চায়। তারপর সেগুলোর বিষয়ে সিদ্ধান্ত হবে। Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted August 31, 2022 Author Elite Members Share Posted August 31, 2022 https://www.dhakatribune.com/business/2022/08/28/hsbc-recognised-as-market-leader-in-corporate-banking-esg-and-csr-in-bangladesh HSBC completes acquisition finance in the Bangladesh LPG sector The landmark agreement was initiated and signed between SHV Energy and Petromax on June 23 and followed up by successful closure on August 22 Tribune Desk August 31, 2022 3:42 PM HSBC Bangladesh successfully supported inbound investment in the LPG sector in Bangladesh, facilitating SHV Energy to take over 100% of Petromax (LPG and Cylinder). The landmark agreement was initiated and signed between SHV Energy and Petromax on June 23 and followed up by successful closure on August 22, reads a press release. SHV Energy, is a family-owned Dutch Multinational Company, located in twenty-four-five countries across four continents and aims to “make clean and safe energy options accessible and affordable to as many customers and companies as possible”. SHV believes in the untapped high-growth potential of the Bangladesh LPG market as the country is slowly transitioning to cleaner fuels like LPG (Liquefied Petroleum Gas) from the current scenario of widely used polluting fuels. Petromax is a relatively new yet already one of the key players in this growing LPG market. The structuring is a significant landmark for HSBC Bangladesh due to the scale of this acquisition in Bangladesh, both in terms of global business and domestic social impact. Regarding this milestone acquisition, the CEO of HSBC Bangladesh Md Mahbub ur Rahman said: “We are delighted to close the acquisition, strengthening the deeply rooted relationship with our group customer and thrilled to witness a large international player like SHV Energy acquiring domestic operations. This agreement is a significant indicator of the growing inbound foreign investments in Bangladesh. It is also a reflection of the strong economic foothold that Bangladesh is gaining in the global energy arena.” Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted September 4, 2022 Author Elite Members Share Posted September 4, 2022 https://today.thefinancialexpress.com.bd/first-page/indian-ongc-seeks-contract-redemption-1662222877 High cost quotes hinder offshore gas hunt Indian ONGC seeks contract redemption M AZIZUR RAHMAN | September 04, 2022 00:00:00 India's hydrocarbon-exploration company ONGC Videsh Ltd (OVL) has sought extension of its contract tenure again having failed to appoint a drilling contractor due to high cost quotes, sources say, while Bangladesh reels from energy shortages. If extended, it would be a third-time extension of the tenure of production-sharing contract (PSC) between the OVL and state-run Petrobangla. Petrobangla earlier had extended the tenure of the PSC with the OVL by two more years until February 2023 to rachet up offshore exploration for gas and oil the shortages of which have squeezed Bangladesh's power production with cascading effects on daily life and the economy. The deal with the Indian firm expired in February 2021 after an initial two-year extension. Petrobangla had signed two PSCs with OVL, the operator of shallow- water offshore blocks SS-04 and SS-09, on February 17 in 2014, which expired in February 2019. The company is contractually pledge- bound to complete the drilling of two more wells- Titly in block SS-04 and Moitree in block SS-09, both in shallow waters-within next six months if the deal gets extended life further, a senior Petrobangla official told the FE Saturday. "The Indian firm floated tenders twice to engage a drilling contractor to carry out the drilling of Titly and Moitree wells but got exorbitant price quotes worth around US$11 million, almost double its budget," he added. The company has a budget to complete drilling both the wells at a cost of US$ 65 million. "The Indian firm is yet to engage any drilling contractor as the latter is seeking higher- than- expected drilling costs," the official said. It sought extension of the PSC tenure with the hope that the contractors will demand less drilling costs after several months with the easing of current global energy- market turmoil, he added. A couple of months back, the firm 'failed' to discover any presence of hydrocarbons in Kanchan gas well in Bangladesh's shallow-water gas- block SS-04. It plugged and abandoned the well subsequently, stating that there was no find. The ONGC had drilled beyond its targeted depth of around 4,228 metres beneath the surface in search of a commercially viable gas deposit at Kanchan of Moheshkhali island in the Bay of Bengal. Plugging and abandoning the well means the well does not have prospect of hydrocarbon reserves. Instead, the Indian firm could find only huge deposits of clay and shell-stone sequence during the drilling in absence of sandstone, meaning there is no gas-reserve prospect there. The drilling of the Kanchan well was the first offshore drilling in the country's maritime territory in five years, gas exploration appeared to have lost gear. Australian oil-and-gas-exploration-company Santos along with state-run Bangladesh Petroleum Exploration and Production Company Ltd (BAPEX) earlier in February 2017 drilled offshore Magnama-2 well under Block 16. But it was also found dry, after drilling into a depth of around 3,200 metres. This fruitless drilling cost BAPEX around US$29 million. There are also no producing offshore gas wells in the country and the entire natural gas output comes from onshore gasfields as well as import of liquefied natural gas (LNG). The OVL, the operator of blocks SS-04 and SS-09, has participating interests of 45 per cent, Oil India Limited (OIL) holds 45 per cent participating interests and the Bangladesh Petroleum Exploration and Production Company Limited or BAPEX holds the remaining 10 per cent. The Block SS-04 covers an area of 7,269sqkm while the Block SS-09 stretches over an area of 7,026sqkm. Water depth of both the blocks ranges between 20 and 200 metres. As per the PSC, the OVL is committed to conducting 2,700 line-kilometre 2D seismic data-acquisition and-processing and one exploratory well in Block SS-04 and 2,700 line-kilometre 2D seismic data-acquisition and-processing and two exploratory wells in Block SS-09. The firm will be allowed to operate and sell oil and gas for 20 years from an oilfield and 25 years from a gasfield. It has already completed around 3,100 line-kilometre 2D seismic surveys for both the blocks. [email protected] Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted September 6, 2022 Author Elite Members Share Posted September 6, 2022 https://bonikbarta.net/home/news_description/312453/কূপ-খননে-গ্যাজপ্রমের-অর্ধেক-বিনিয়োগে-বেশি-সফল-বাপেক্স কূপ খননে গ্যাজপ্রমের অর্ধেক বিনিয়োগে বেশি সফল বাপেক্স আন্তর্জাতিক দরপত্র ছাড়াই একের পর এক কূপ খননের কাজ পাচ্ছে গ্যাজপ্রম আবু তাহের সেপ্টেম্বর ০৫, ২০২ https://bonikbarta.net/uploads/news_image/news_312453_1.jpg?t=1662452789 দেশের স্থলভাগে গ্যাসকূপ খননে কাজ করছে রাষ্ট্রায়ত্ত তেল-গ্যাস অনুসন্ধানকারী প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ এক্সপ্লোরেশন অ্যান্ড প্রডাকশন কোম্পানি (বাপেক্স)। একই সঙ্গে রাশিয়ার জ্বালানি খাতের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান গ্যাজপ্রমও কাজ করছে। তবে দুই দেশের রাষ্ট্র খাতের এ দুই কোম্পানির মধ্যে কূপ খনন ব্যয়ে বড় ধরনের অসামঞ্জস্য নিয়ে বরাবরই বিতর্ক রয়েছে। বিশেষ করে নিজেদের সক্ষমতা থাকার পরও গ্যাজপ্রমকে বেশি দরে কাজ দেয়ায় নানা সময়ে সমালোচনার মুখে পড়তে হয়েছে জ্বালানি বিভাগকে। প্রতিষ্ঠান দুটির সঙ্গে চুক্তির বিভিন্ন তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখা গিয়েছে, বাপেক্স একটি কূপ খননে যেখানে গড়ে ৭০-৮০ কোটি টাকা নিয়েছে, সেখানে একই কাজ করে গ্যাজপ্রম পেয়েছে গড়ে ১৫০ কোটি টাকা। অথচ বৈশ্বিক জ্বালানি খাতের অনুসন্ধান-উৎপাদনে বিদেশী কোম্পানিটি উল্লেখযোগ্য কাজ করলেও বাংলাদেশে বলার মতো অগ্রগতি নেই। গ্যাজপ্রমকে দ্বিগুণ অর্থ পরিশোধের বিষয়ে কখনই সদুত্তর পাওয়া যায়নি জ্বালানি বিভাগের পক্ষ থেকে। বরং বেশি দরে কাজ দেয়ার পেছনে বরাবরই সামনে আনা হয়েছে গভীর কূপ খননে বহুজাতিক কোম্পানিটির সক্ষমতা ও দক্ষতার বিষয়টি। এ বিষয়ে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান নাজমুল আহসান বণিক বার্তাকে বলেন, বাংলাদেশে গ্যাসকূপ খনন ও সংস্কারে বাপেক্স বড় আকারে কাজ শুরু করেছে। তবে গভীর কূপ খননে এখনো তাদের সক্ষমতার ঘাটতি রয়েছে। আর যেসব জায়গায় বাপেক্সের কাজ করার সক্ষমতা নেই, সেখানেই কেবল গ্যাজপ্রম কাজ করছে। আবার বাপেক্স ও গ্যাজপ্রম যৌথভাবেও কাজ করছে। এভাবে কাজ করলে আমাদের রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠানটির অভিজ্ঞতা বাড়বে। সংশ্লিষ্টরা অবশ্য বলছেন, গ্যাসকূপ খননে বাপেক্স বড় সফলতা পেলেও বরাবরই আলোচনায় থেকেছে রুশ প্রতিষ্ঠান গ্যাজপ্রম। অথচ গত ১০ বছরে দুই কোম্পানির পরিসংখ্যান বিশ্লেষণ করলে বাপেক্সকেই এগিয়ে রাখতে হবে। বাপেক্সের মাসিক এমআইএস (ম্যানেজমেন্ট ইনফরমেশন সিস্টেম) প্রতিবেদন থেকে জানা গিয়েছে, ২০১২-২২ সাল পর্যন্ত ১০ বছরে দেশে বাপেক্স ২১টি কূপ খনন ও সংস্কারকাজ করেছে। প্রতিটি কূপ খননে সংস্থাটির গড় ব্যয় হয়েছে ৭০-৮০ কোটি টাকা। এসব কূপের ১০টিরও অধিক উৎপাদনে রয়েছে। আবিষ্কার করা হয়েছে চারটি নতুন কূপ। বাকি কূপগুলো অবশ্য বাণিজ্যিকভাবে অলাভজনক। অন্যদিকে রুশ প্রতিষ্ঠান গ্যাজপ্রম ২০২১ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত দেশে মোট ১৭টি কূপ খনন করেছে। এর মধ্যে ২০১২ সালে খনন করা ১০টি কূপের মধ্যে পাঁচটিই বন্ধ হয়ে যায়। যদিও পরে তা বাপেক্স সংস্কার করে গ্যাস উৎপাদনে নিয়ে আসে। এরপর ২০১৬ সালে আরো পাঁচটি গ্যাসফিল্ড এবং ২০১৭ সালে ভোলার শাহবাজপুর ইস্ট-১ ও ভোলা নর্থ-১ আরো দুটি উন্নয়ন কূপ খনন করে। অর্থাৎ ২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত বহুজাতিক সংস্থাটি মোট ১৭টি কূপ খনন করলেও সেগুলো থেকে উল্লেখযোগ্য কোনো গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যুক্ত হয়নি বলে জানা গিয়েছে। গ্যাজপ্রম যদিও তাদের ওয়েবসাইটে বাংলাদেশে তাদের কার্যক্রম নিয়ে এক বর্ণনায় দাবি করছে, ২০১৩-১৮ সাল পর্যন্ত তারা মোট ৫০ হাজার মিটার গ্যাসকূপ খনন করেছে। তাতে ওই সময়ে দেশের জাতীয় গ্রিডে মোট গ্যাস সরবরাহ ১০ শতাংশ বাড়ে। বাপেক্স সূত্রে জানা গিয়েছে, বাংলাদেশে কূপ খননে আবারো নতুন করে কাজ শুরু করেছে গ্যাজপ্রম। গত ১৯ আগস্ট ভোলার শাহবাজপুর গ্যাসক্ষেত্রের টবগী-১ কূপের খননকাজ শুরু করে কোম্পানিটি। সেখানে ইলিশা-১ ও ভোলা নর্থ-২ নামে আরো দুটি কূপ খনন করবে রুশ জ্বালানি খাতের প্রতিষ্ঠানটি। পেট্রোবাংলার সঙ্গে চুক্তি অনুযায়ী, এসব কূপ খনন করতে তারা গড়ে ২৩১ কোটি ৫৪ লাখ টাকা পাচ্ছে। প্রকল্পের মোট ব্যয় ধরা হয়েছে ৬৯৪ কোটি ৬৩ লাখ টাকা। এদিকে স্থানীয় গ্যাস কোম্পানি বাপেক্সকে বসিয়ে রেখে গ্যাজপ্রমকে কাজ দেয়ার অভিযোগ বেশ পুরনো। নিজস্ব সংস্থায় বিনিয়োগ না করে দেশের জ্বালানি খাতে বহুজাতিক কোম্পানিটির বিচরণকে ব্যবসায়িক ও রাজনৈতিক স্বার্থ হাসিল হিসেবে দেখছেন অনেকে। এ বিষয়ে জ্বালানি বিভাগের নাম অপ্রকাশিত রাখার শর্তে এক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা বণিক বার্তাকে বলেন, গ্যাস খাতে রুশ কোম্পানির বিচরণ একটি অদৃশ্য শক্তির কারণে। কোম্পানিটি গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলনকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে নাম লেখালেও আদতে তারা এ দেশে ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান হিসেবে কাজ করছে। বাংলাদেশের জ্বালানি খাতে বহুজাতিক কোম্পানিটির আগমন বিশ্লেষণ করে তার প্রমাণও পাওয়া যায়। খোঁজ নিয়ে জানা গিয়েছে, বিদ্যুৎ, জ্বালানির দ্রুত সরবরাহ আইন, ২০১০-এর আওতায় গ্যাজপ্রম কোনো রকম দরপত্র ছাড়াই দেশের গ্যাস খাতে কাজ করার সুযোগ পায়। বাপেক্স-সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানায়, গ্যাজপ্রম প্রথমে বাপেক্সের পাঁচটি অনুসন্ধান কূপ খননে সাড়ে ৯ কোটি ডলার দর নির্ধারণ করে। প্রতিটি কূপের জন্য গড়ে সে সময় খনন ব্যয় ধরা হয় ১ কোটি ৯০ লাখ ডলার। পেট্রোবাংলার অন্য দুটি কোম্পানি বাংলাদেশ গ্যাসফিল্ড লিমিটেড (বিজিএফসিএল) ও সিলেট গ্যাসফিল্ড লিমিটেডের (এসজিএফসিএল) পাঁচটি কূপের উন্নয়নে ব্যয় ধরা হয় ১০ কোটি ২৪ লাখ ডলার। প্রতিটি কূপ খননের গড় দর ২ কোটি ডলারের কিছু বেশি। এ দর নিয়ে সে সময় বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে আপত্তি জানালেও খুব বেশি লাভ হয়নি। সবচেয়ে বড় বিষয় হলো দরপত্র ছাড়াই কাজ পাওয়ায় বাংলাদেশে কাজ করার ক্ষেত্রে গ্যাজপ্রমের নিজস্ব কোনো বিনিয়োগ ছিল না, এখনো নেই। তাছাড়া কূপ খননের আগে ও পরে কোনো দুর্ঘটনা ঘটলে তার দায়দায়িত্ব কে নেবে এমন কোনো চুক্তিও ছিল না শুরুতে। জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক বদরূল ইমাম বণিক বার্তাকে বলেন, বাংলাদেশে গ্যাজপ্রমের সাফল্য বলার মতো কিছু না। তারা নানা ধরনের আশ্রয়-প্রশ্রয়ে এ দেশের গ্যাস খনির কাজ বাগিয়ে নেয়। তাদের ক্ষেত্রে বরাবরই দুটি বিষয় সামনে আসে, প্রথমটি তারা বাংলাদেশে গ্যাস খাতে কাজ করলেও অনুসন্ধান কূপে কাজ করতে কখনই আগ্রহী নয়। দ্বিতীয়ত, তারা কূপ খননে বাপেক্সের চেয়ে দ্বিগুণ অর্থ নেয়। তাদের মাধ্যমে কূপ খনন করে পেট্রোবাংলার বড় অংকের অর্থ অপচয় হয়েছে। Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted September 7, 2022 Author Elite Members Share Posted September 7, 2022 https://www.thedailystar.net/environment/natural-resources/energy/news/chevron-receives-nod-extension-bibiyana-3112826 Chevron receives nod for extension to Bibiyana US oil giant marks 25 years in Bangladesh UNB, Dhaka Tue Sep 6, 2022 11:42 PM Last update on: Tue Sep 6, 2022 11:51 PM Chevron Bangladesh has secured approval for the expansion of the Bibiyana gas field on its northern flank, augmenting the existing contract zone by 60 square kilometres. Senior secretary of the Energy Division Mahbub Hossain disclosed the development while addressing a function to celebrate the US oil giant's 25th year of operations in Bangladesh at the InterContinental Hotel on Tuesday. "The government has approved Chevron's proposal to allow Chevron to add a 60-square-kilometre "flank" area outside its existing contract zone in the north of the Bibiyana gas field," said Mahbub. The senior secretary said it may add an additional 1.5 trillion cubic feet of gas to the country's current stock. Dr Tawfiq-e-Elahi Chowdhury, Advisor on Energy Affairs to the Prime Minister, Petrobangla Chairman Nazmul Ahsan and Chevron Bangladesh's managing director Eric Walker also addressed the function. Chevron is currently producing around 1481.3 million cubic feet of gas per day (mmcfd) from three gas fields -Bibiyana, Jalalabad and Moulvibazar- which is about 60 percent of the country's total gas production. The new extended area will be drilled under the same production sharing contract (PSC) now applicable for the three gas fields. Dr Tawfiq Elahi Chowdhury urged Chevron to participate in the upcoming bidding round for the country's offshore blocks. He said Bangladesh wants Chevron's cooperation to address its energy crisis. "We want our partnership with the American company to continue," he said. Eric Walker, president of Chevron Bangladesh, said the country has been producing and supplying gas for the country safely and reliably. "We want the partnership with Bangladesh to continue for its development as the country made excellent economic progress," he added. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted September 10, 2022 Author Elite Members Share Posted September 10, 2022 https://www.thedailystar.net/environment/natural-resources/energy/news/sylhet-gas-fields-ltd-eyes-7-times-more-production-2025-3115961 Sylhet Gas Fields Ltd eyes 7 times more production by 2025 Star Digital Report Sat Sep 10, 2022 07:20 PM Last update on: Sat Sep 10, 2022 07:29 PM To face the increasing demand of gas, Sylhet Gas Fields Limited (SGFL) is working with an aim to increase gas production by 7 times by the end of 2025. With the help of Bangladesh Petroleum Exploration and Production Company (BAPEX), SGFL set a target to produce 618 million cubic feet of gas per day by the deadline from the current 91 million cubic feet of gas production per day, reports our Sylhet correspondent. To fulfil the purpose, three-dimensional seismic survey for explore new gas reserves, digging of new wells and workover of abandoned wells have been started, said SGFL Managing Director Md Mijanur Rahman. As part of the progress, the workover of Beanibazar-1 well was inaugurated yesterday (Saturday) at Sylhet's Beanibazar Upazila under the supervision of BAPEX. Earlier, the workover of Sylhet-8 and Kailashtila-7 wells under the same project were completed. While talking to The Daily Star, Md Mijanur Rahman said, "The Beanibazar-1 well was closed in 2016 after producing 35 billion cubic feet of gas from a depth of 3450m out of 4100m deep well. After removing old pipe, we will interpret the log to confirm presence of the gas and then extraction will be resumed." "The workover is scheduled to be completed by next December, we are hopeful to produce 7-10 million cubic feet of gas per day. In addition, more than 90 barrels of condensate will be produced daily from this well," he said. Sylhet Gas Fields Limited is currently producing 91 million cubic feet of gas per day and supplying it to the national grid. Mijanur Rahman said, "The projects undertaken by SGFL under the patronage of the energy minister, the secretary, and Petrobangla chairman will increase the gas production notably amid the global crisis." By 2023, another 83 million cubic feet of gas per day in additional to existing 91 million cubic feet of gas per day will be channelled to the national grid by drilling two new wells -- Kailashtila-8 and Sylhet-10, workover of four wells and new pipeline of a well in Rashidpur, he said. He also said that the production will be increased to 255 million cubic feet by the end of 2024 by drilling a total of six new wells and workover of seven abandoned wells. "SGFL and BAPEX have agreed to increase the gas production to 618 million cubic feet per day by the end of 2025 and a total of 46 wells will be operation by the time," he added. Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted January 23, 2023 Author Elite Members Share Posted January 23, 2023 https://bangla.dhakatribune.com/bangladesh/2023/01/23/1674487998210 ভোলায় নতুন কূপে গ্যাসের সন্ধান, পরীক্ষামূলক প্রজ্জ্বলন নতুন কূপটি ভোলা সদর উপজেলার দ্বিতীয় এবং জেলায় অষ্টম কূপ ভোলা নর্থ-২ এর নতুন কূপ খনন শেষে পরীক্ষামূলকভাবে আগুন প্রজ্বলন করা হয়েছে/ সংগৃহীত ট্রিবিউন ডেস্ক প্রকাশিত: সোমবার, জানুয়ারি ২৩ ২০২৩ ০৭:৩৩ অপরাহ্ন ভোলা নর্থ-২ কূপে গ্যাসের সন্ধান পেয়েছে বাপেক্স। এ কূপ থেকে দৈনিক ২০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উত্তোলন করা সম্ভব হবে বলে আশা করা হচ্ছে। বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ আলী। সোমবার (২৩ জানুয়ারি) সন্ধ্যার দিকে ভোলা সদর উপজেলার পশ্চিম ইলিশায় ভোলা নর্থ-২ এর নতুন কূপ খনন শেষে পরীক্ষামূলকভাবে আগুন প্রজ্বলন করা হয়। বাপেক্সের ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, “তিন হাজার ৫২৮ মিটার গভীরে গ্যাসের সন্ধান পাওয়া গেছে। বর্তমানে পরীক্ষামূলকভাবে আগুন প্রজ্বলন করা হয়েছে। এখন গ্যাস কূপটিতে ৩৭০০ পিএসআই প্রেশার রয়েছে। তবে এটি আরও বাড়তে পারে।” নতুন কূপটি ভোলা সদর উপজেলার দ্বিতীয় এবং জেলায় অষ্টম কূপ। উল্লেখ্য, ২০২২ সালের ১৯ অক্টোবর ভোলায় আরও একটু নতুন কূপে গ্যাস পাওয়ার ঘোষণা দেন জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। তারও আগে ২০১৮ সালে ভোলা নর্থে গ্যাস পাওয়ার ঘোষণা দেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। এরপর তিনটি কূপ খনন করলে তিনটিতেই গ্যাস পায় বাপেক্স। ১৯৯৬ সালে ভোলার শাহবাজপুরে প্রথম গ্যাসক্ষেত্র আবিষ্কার করা হয়। তবে ভোলার গ্যাস জাতীয় গ্রিডে যোগ করা কঠিন বলে মনে করা হচ্ছে। বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ রাষ্ট্রীয় প্রতিষ্ঠান বাপেক্সকে ধন্যবাদ দিয়ে বলেন, “গ্যাস অনুসন্ধান কার্যক্রম পরিকল্পনা অনুসারে চালাতে হবে। ২০২২-২৫ সময়কালের মধ্যে পেট্রোবাংলা মোট ৪৬টি অনুসন্ধান, উন্নয়ন ও ওয়ার্কওভার কূপ খননের পরিকল্পনা গ্রহণ করেছে। অফশোর ও অনশোরে গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন কার্যক্রম আরও বাড়ানোর নির্দেশ দিয়ে এসময় প্রতিমন্ত্রী বলেন, জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে সরকার আন্তরিকভাবে কাজ করছে।” Link to comment Share on other sites More sharing options...
Elite Members Joel Ahmed Posted March 1, 2023 Author Elite Members Share Posted March 1, 2023 https://www.tbsnews.net/bangladesh/energy/exxonmobil-wants-gas-exploration-bangladeshs-seas-lands-592370 Eyamin Sajid 01 March, 2023, 10:10 am Last modified: 01 March, 2023, 10:14 am ExxonMobil wants gas exploration in Bangladesh's seas, lands ExxonMobil Corporation, one of the world's largest oil and gas companies, has expressed interest in exploring gas in all the open deepwater offshore blocks and some onshore blocks using the required two- and three-dimensional seismic surveys. The company plans to implement the proposal, including production sharing contracts (PSC) negotiation and well exploration, in three phases over six years. The proposal comes when Bangladesh is about to finalise its model PSC, under which International Oil Companies (IOCs) will be offered larger output shares and increased gas prices. Meanwhile, Bangladesh has also started its much anticipated multi-client survey, which is scheduled to be completed by next May, to acquire data on hydrocarbon reserves in Bangladesh's part of the Bay of Bengal. Contacted, Bangladesh Oil, Gas and Mineral Resource Corporation (Petrobangla) Chairman Zanendra Nath Sarker said, "ExxonMobil has placed a primary proposal to negotiate on offshore blocks in deep-sea as well as for some onshore blocks. "The proposal is now under consideration," he added. ExxonMobil wants all open blocks both in bay, land In its proposal, ExxonMobil expressed interest in direct negotiation for mutually acceptable PSCs covering all open deepwater blocks, data access for evaluation of selected onshore blocks needed for direct negotiation proposal, and participating in the planned tender for the offshore blocks. It chalked out a timeline in three phases from this year to materialise the plan. In the first phase, the Texas-based international oil and gas company is also eying to complete PSC negotiation and 2D seismic survey in two years. Under the second phase, it intends to complete 3D seismic data acquisition, processing and interpretation on high-graded blocks in three years. In the final phase, it plans to start drilling exploration wells, which will continue for three years. At present, Bangladesh has 26 open offshore and 22 onshore blocks. Of these, 11 offshore blocks are located in shallow water and the remaining 15 are in deep waters. Currently, the government has PSC for two shallow sea blocks – blocks SS-04 and SS-09, which ONGC Videsh Ltd (OVL) and Oil India Ltd (OIL) are jointly exploring. Of the total onshore blocks, only four are awarded to IOCs. USA oil giant Chevron has been exploring and producing natural gas in three onshore blocks –12, 13 and 14 – while Singapore's KrisEnergy is active in block-9. USA giant interested in survey jointly with TGS Apart from this, ExxonMobil also wished to work directly with Norwegian survey company TGS and US firm Schlumberger. This joint venture is now conducting the multi-client survey in the Bay of Bengal to acquire a denser grid of 2D data during the initial acquisition phase. Norway and US, joint venture firms, started the survey on 4 January this year and are scheduled to complete it by next May, said engineer Md Shaheenur Islam, director (Production Sharing Contract), Petrobangla. Regarding ExxonMobil's wish to work with the TGS-led firm, Shaheenur said it depends on the decision of the Energy and Mineral Resource Division. Stating its competency for the job, ExxonMobil said, "Any hydrocarbon accumulations in the deepwater offshore area in question are most likely to occur in stratigraphic traps, and ExxonMobil has the had the most successful track record in industry of exploring for such traps in the last decade, based on its exploration program in deepwater Guyana." In contrast, the bulk of the anticipated onshore traps are structural, and ExxonMobil also has extensive experience in such settings, it added. New PSC offers increased benefits to IOC Petrobangla has drafted a new model PSC offering a larger output share and increasing the gas price to attract IOCs in the local fields. As per the existing PSC, the rate of the purchase price of IOC-produced gas is below $3 per thousand cubic feet (Mcf). But in the proposed PSC, the price has been proposed to increase by three times to around $10 per Mcf, reads the draft PSC. Besides, the government share in the "profit gas" also proposed to drag down to 40-70% from the previous 55-80% from the previous PSC. Like the existing PSC, the new model PSC also allows the IOCs to export offshore gas after meeting domestic demand. Regarding the updated PSC, Md Shaheenur Islam said it was now under legal scrutiny to get the final approval. Link to comment Share on other sites More sharing options...
.thumb.jpg.3e7c56beb10e29e6b20fddcaba66851f.jpg)
Recommended Posts
Create an account or sign in to comment
You need to be a member in order to leave a comment
Create an account
Sign up for a new account in our community. It's easy!
Register a new accountSign in
Already have an account? Sign in here.
Sign In Now