Jump to content
Please ensure regular participation (posting/engagement) to maintain your account. ×
The Bangladesh Defence Analyst Forum

Exploration, Mining Industries and Mineral and Natural Resources of Bangladesh


Joel Ahmed

Recommended Posts

  • 3 weeks later...
  • 2 months later...
  • Elite Members

https://jamuna.tv/news/474191

তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের কাজ পাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি, শিগগিরই চুক্তি

জাতীয় | 5TH AUGUST, 2023 6:30 PM

মাহফুজ মিশু:

দেশে গভীর সমুদ্রে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের কাজ পেতে যাচ্ছে মার্কিন কোম্পানি এক্সন মবিল। এ কাজে প্রায় ৩০ বিলিয়ন ডলার বা ৩ লাখ ২৫ হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগ করতে চায় প্রতিষ্ঠানটি।

এরইমধ্যে উৎপাদন বন্টন চুক্তি বা পিএসসি অনুমোদন করেছে সরকার। এতে বিদেশি কোম্পানি প্রাপ্ত তেল-গ্যাসের ৫০ শতাংশ পাবে। বাংলাদেশ না কিনলে থাকছে রফতানির বিধানও।

বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেন, যে উৎপাদন বন্টন চুক্তি আমরা করেছি, এর আওতায় তারা (এক্সন মবিল) আসতে চাচ্ছে।

ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক বদরুল আলম বলেছেন, এই কাজে দেরি করা উচিত না। সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না। বিশেষ মনোযোগ দেয়া উচিত।

এবারের পিএসসিতে কোম্পানির অংশের গ্যাস বাংলাদেশ না কিনলে তা রফতানিরও সুযোগ আছে। তবে এটি নিয়ে উদ্বিগ্ন না হওয়ার পরামর্শ জ্বালানি বিভাগের।

নসরুল হামিদ বলেন, তেল-গ্যাসের দাম নিয়ে দেন দরবার হবে তা নয়। আমরা নিলে নিবো, না কিনলে তারা বাইরে বিক্রি করতে পারবে।

অধ্যাপক বদরুল ইমামও এ প্রস্তাবকে ইতিবাচকভাবেই দেখছেন। বললেন, মৌলিকভাবে আমরা গ্যাস-তেল রফতানিবিরোধী। কিন্তু বাস্তবতা অনুযায়ী যদি দেখি, যে পরিমাণ তেল-গ্যাস উৎপাদন হওয়ার কথা কিংবা উৎপাদন হবে বলে মনে করি, তা অত বেশি হবে না যে বাংলাদেশ ক্রয় করবে না বলবে।

নির্বাচনের আগেই মার্কিন কোম্পানিটির সাথে তেল-গ্যাস অনুসন্ধানের বিষয়টি চূড়ান্ত করার পথে হাঁটছে জ্বালানি বিভাগ। বিদ্যুৎ ও জ্বালানি প্রতিমন্ত্রী বলেন, সরকারের এই মেয়াদেই হয়তো বিডিং হবে। পরে অ্যাসেসমেন্ট হবে।

পিএসসি অনুযায়ী গভীর সমুদ্রে গ্যাস পাওয়া গেলে সেটার দাম বছরে দেড় শতাংশ হারে বাড়াতে পারবে এই মার্কিন কোম্পানি।

/এমএন

Link to comment
Share on other sites

  • 2 months later...
  • Elite Members

https://www.kalerkantho.com/online/national/2023/10/26/1330346

সিলেট গ্যাস ফিল্ড

আরো পাঁচ কূপ খননের কাজ পাচ্ছে চীনা কম্পানি

 সজীব আহমেদ

২৬ অক্টোবর, ২০২৩ ০৮:২৫

1698287101-9cf928308dfc0614b424cdc5ae37b

জাতীয় গ্রিডে গ্যাসের সরবরাহ বাড়ানোর লক্ষ্যে সিলেট গ্যাস ফিল্ড কম্পানির আওতাধীন পাঁচটি কূপ খনন করা হবে। কাজ পাচ্ছে চীনা প্রতিষ্ঠান সিনোপ্যাক পেট্রোলিয়াম করপোরেশন। ২০২৫ সালের মধ্যে এই প্রকল্পের কাজ শেষ হবে। এসব কূপ থেকে প্রতিদিন প্রায় ৭৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস উৎপাদন হতে পারে বলে পেট্রোবাংলা ও সিলেট গ্যাস ফিল্ড কম্পানির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা জানিয়েছেন।

বিদ্যুৎ-জ্বালানির বিশেষ বিধানের আওতায় বিদেশি এই প্রতিষ্ঠানটিকে কাজ দেওয়ার ব্যাপারে সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সিনোপ্যাকের মাধ্যমে এসব কূপ খননের বিষয়ে নীতিগতভাবে সম্মতি দিয়েছেন। সিনোপ্যাক থেকে এরই মধ্যে বাণিজ্যিক ও আর্থিক প্রস্তাব পাঠানো হয়েছে।

এ ব্যাপারে পেট্রোবাংলার চেয়ারম্যান জনেন্দ্র নাথ সরকার কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘আমরা শর্ত দিয়েছিলাম বাংলাদেশে যাদের রিগ রয়েছে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে কূপ খনন শুরু করতে পারবে, তাদের কাজ দেওয়া হবে।

সিনোপ্যাক দীর্ঘদিন ধরে সাফল্যের সঙ্গে এ দেশে গ্যাসকূপ খননের কাজ করছে। তাই তাদের পাঁচটি কূপ খননের কাজ দেওয়ার ব্যাপারে নীতিগত সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।’

সিলেট গ্যাস ফিল্ড কম্পানির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মিজানুর রহমান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘গত রবিবার বাণিজ্যিক ও আর্থিক প্রস্তাব পাঠিয়েছে সিনোপ্যাক। এখন এ প্রস্তাবগুলো মূল্যায়নের কাজ চলছে।

ডিপিপি (উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব) অনুমোদন প্রক্রিয়াধীন। এরপর দর-কষাকষির মাধ্যমে বিষয়টি চূড়ান্ত করা হবে। পরিকল্পনা অনুযায়ী, ২০২৫ সালের মধ্যে প্রকল্পের কাজ শেষ করে কূপগুলো থেকে গ্যাস উত্তোলন করার কথা।’

মিজানুর রহমান বলেন, ‘সিনোপ্যাক বাংলাদেশ গ্যাস ফিল্ডের চারটি কূপ খননের কাজ সফলভাবে সম্পন্ন করেছে। প্রতিটি কূপে গ্যাস পাওয়া গেছে।

’ তিনি জানান, বর্তমানে সিলেটের ১০ নম্বর কূপটি খননের কাজ করছে চীনা প্রতিষ্ঠানটি। চলতি বছর এই কূপ খননের কাজটি সম্পন্ন করে আগামী বছরের মাঝামাঝি সময়ে জাতীয় গ্রিডে দৈনিক ১০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস সরবরাহ করা সম্ভব হবে।

যে পাঁচটি কূপ খনন হবে, এর মধ্যে চারটি অনুসন্ধান কূপ ও একটি উন্নয়ন কূপ। অনুসন্ধান কূপের মধ্যে রয়েছে রশীদপুর-১১ নম্বর ও ১৩ নম্বর কূপ, কৈলাসটিলা-৯ নম্বর কূপ ও সিলেটের ডুপিটিলা-১ নম্বর কূপ। একমাত্র উন্নয়ন কূপ সিলেট-১১ নম্বর। ডিপিপির মাধ্যমে ওই পাঁচটি কূপ খনন করা হবে। এসব কূপ থেকে প্রতিদিন প্রায় ৭৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস জাতীয় গ্রিডে সরবরাহ বাড়ানো যাবে বলে জানান পেট্রোবাংলা ও সিলেট গ্যাস ফিল্ড কম্পানির সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা।

পেট্রোবাংলা সূত্রে জানা গেছে, গত বছরের শুরুতে স্থলভাগে গ্যাস উৎপাদন বাড়াতে ২০২৪ সালের মধ্যে ৪৬টি কূপ খননের পরিকল্পনা নিয়েছিল পেট্রোবাংলা। এসব কূপ থেকে ৬১৮ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগ নেওয়া হয়। সেই পরিকল্পনার অংশ হিসেবে সিলেট গ্যাস ফিল্ড কম্পানির পাঁচটি কূপ খননের উদ্যোগ নেওয়া হচ্ছে।

পেট্রোবাংলার গ্যাস সরবরাহের গতকাল বুধবারের হিসাব অনুযায়ী, দেশে চার হাজার মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের চাহিদার মধ্যে পেট্রোবাংলা সরবরাহ করেছে দুই হাজার ৬৬৩ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। গতকাল ঘাটতি ছিল এক হাজার ৩৩৭ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। দেশি সব গ্যাসক্ষেত্র থেকে উৎপাদন করা হয় দুই হাজার ৬০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস।

জানতে চাইলে জ্বালানি বিশেষজ্ঞ ও ভূতত্ত্ববিদ অধ্যাপক বদরূল ইমাম কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘দেশীয় গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানোর উদ্যোগটি খুবই ভালো। দেশি-বিদেশি কম্পানির মাধ্যমে গ্যাসের উৎপাদন বাড়াতে সরকারকে আরো বেশি করে উদ্যোগ নিতে হবে। এলএনজি নির্ভরতা কমাতে হলে গ্যাসের উৎপাদন বাড়ানো ছাড়া বিকল্প নেই।’

 

Link to comment
Share on other sites

  • 1 month later...
  • Elite Members

https://www.tbsnews.net/bangla/বাংলাদেশ/news-details-185454

টিবিএস রিপোর্ট

10 December, 2023, 01:35 pm

Last modified: 10 December, 2023, 02:01 pm

সিলেট-১০ কূপে ৮,৫০০ কোটি টাকার তেল ও গ্যাসের মজুদ পাওয়া গেছে

আজ রোববার (১০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে প্রতিমন্ত্রী জানান, মজুদ থাকা এই গ্যাস-তেলের আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

 

সিলেট-১০ নম্বর কূপে ৪টি স্তরে গ্যাস ও তেলের উপস্থিতি পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ। 

আজ রোববার (১০ ডিসেম্বর) সচিবালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে তিনি জানান, মজুদ থাকা এই গ্যাস, তেলের আর্থিক মূল্য প্রায় ৮ হাজার ৫০০ কোটি টাকা।

প্রতিমন্ত্রী জানান, এই কূপ থেকে দৈনিক ৫০০ থেকে ৬০০ ব্যারেল হারে তেল পাওয়া যাবে।

এর আগে, সিলেট-১০নং কূপে ২,৫৭৬ মিটার গভীরতায় খনন সম্পন্ন করা হয়। কূপে ৪টি স্তরে গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া যায়। নীচের স্তরটির ২,৫৪০-২,৫৫০ মিটারে পরীক্ষা করে ২৫ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রবাহ পাওয়া গেছে, যার ফ্লোয়িং প্রেসার ৩,২৫০ পিএসআই। আর মজুদের পরিমাণ ৪৩-১০০ বিলিয়ন ঘনফুট। 

২,৪৬০-২,৪৭৫ মিটারে আরও একটি ভালো গ্যাস স্তর পাওয়া গেছে, এখানে টেস্ট করলে ২৫-৩০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে। ২,২৯০-২,৩১০ মিটারেও গ্যাসের উপস্থিতি পাওয়া গেছে। 

এছাড়া, ১,৩৯৭-১,৪৪৫ মিটার গভীরতায় আরও একটি জোন পাওয়া যায়, যেখানে গত শুক্রবার (৮ ডিসেম্বর) পরীক্ষা করে তেলের উপস্থিতি পাওয়া গেছে বলে জানান বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী, প্রাথমিকভাবে যার এপিআই গ্রাভিটি ২৯.৭ ডিগ্রি। এখান থেকে সেলফ প্রেসারে প্রতি ঘন্টায় ৩৫ ব্যারেল তেলের প্রবাহ পাওয়া যায়। পরীক্ষা সম্পন্ন হলে তেলের মজুদের পরিমাণ জানা যাবে। 

নসরুল হামিদ জানান, ২,৫৪০ এবং ২,৪৬০ মিটার গভীরতায় একযোগে উৎপাদন করা হলে প্রায় ৮-১০ বছর এটি সাসটেইন (টেকসই হবে) করবে এবং এর গড় ভারিত মূল্য দাঁড়াবে প্রায় ৮,৫০০ কোটি টাকা। 

প্রতিমন্ত্রী বলেন, "যদি ২০ মিলিয়ন ঘনফুট হারে উৎপাদন করা হয়, তাহলে এটি ১৫ বছরের অধিক সময় টেকসই হবে।"

Link to comment
Share on other sites

Create an account or sign in to comment

You need to be a member in order to leave a comment

Create an account

Sign up for a new account in our community. It's easy!

Register a new account

Sign in

Already have an account? Sign in here.

Sign In Now
×
×
  • Create New...